বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫ ।। ৬ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
এক লাফে ভরিতে ৮৩৮৬ টাকা কমল স্বর্ণের দাম জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতে ইসলামী ১৮তম জাতীয় তাফসিরুল কুরআন মাহফিল ২০ ও ২১ নভেম্বর ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে বিশ্বের প্রভাবশালী ইহুদিদের চিঠি  গণভোট নিয়ে বিএনপির বিরুদ্ধে জটিলতা তৈরির অভিযোগ জামায়াতের ‘পাঁচ দফা বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত থাকবে’ জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞদের সাথে ঐকমত্য কমিশনের সভা শিশু-কিশোরদের সুরক্ষা দিতে ছয় দফা সুপারিশ চিকিৎসকদের  ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত, কারাগারে অভিযুক্ত বুয়েট শিক্ষার্থী  ওআইসি সদস্য দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত মাদরাসা শিক্ষার্থীদের তথ্য চেয়েছে অধিদপ্তর


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ সালের জুলাই মাসে সংঘটিত গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত মাদরাসা শিক্ষার্থীদের তথ্য পাঠাতে নির্দেশ দিয়েছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। আগামী ২০ আগস্টের মধ্যে দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি মাদরাসাকে এ তথ্য নির্দিষ্ট ই-মেইলে পাঠাতে হবে।

রোববার (১৭ আগস্ট) অধিদপ্তরের প্রশাসন শাখার উপপরিচালক মোহাম্মদ আরিফুর রহমান মজুমদার স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।

চিঠিতে বলা হয়, অধিদপ্তরের আওতাধীন প্রতিটি মাদরাসা থেকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ (সরকারি গেজেট সংযুক্ত) ও আহত শিক্ষার্থীদের বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। এজন্য শহীদ বা আহত শিক্ষার্থীর নাম, পিতার নাম, স্থায়ী ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, সংশ্লিষ্ট মাদরাসার নাম, প্রধানের নাম ও মোবাইল নম্বরসহ নির্ধারিত তথ্য addmin.dme24@gmail.com ঠিকানায় পাঠাতে হবে।

এ নির্দেশনা মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের ১২ আগস্টের এক স্মারকের আলোকে জারি করা হয়েছে।

এর আগে, ১১ আগস্ট শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সেবা শাখা থেকে এক নির্দেশনায় দেশের বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল, কলেজ, কারিগরি ও মাদরাসাসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবে শহীদ ও আহত শিক্ষার্থীদের বীরগাথা প্রবন্ধ আকারে পাঠাতে বলা হয়।

সে নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়—জুলাই গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী ঘটনা। শিক্ষার্থীদের আত্মত্যাগে দেশ নতুন সম্ভাবনার পথে যাত্রা শুরু করেছে। শহীদরা কেবল শিক্ষার্থী ছিলেন না, তারা ছিলেন গণতন্ত্রের সৈনিক ও পরিবর্তনের অগ্রদূত।

তাই প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে একটি কমিটি গঠন করে সর্বোচ্চ দুই পাতার প্রবন্ধ প্রস্তুত করতে হবে, যেখানে শহীদ ও আহতদের ছবি, তথ্য এবং প্রমাণ হিসেবে প্রকাশিত সংবাদ, সরকারি গেজেট বা অন্যান্য নথির স্ক্যান কপি সংযুক্ত করতে হবে। প্রবন্ধটি হার্ডকপির পাশাপাশি নিকস বাংলা ১৪ ফন্টে টাইপ করে সফটকপি পাঠাতে হবে apa@moedu.gov.bd ঠিকানায়।

এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানপ্রধান, জ্যেষ্ঠতম শিক্ষক এবং প্রবন্ধ-সংশ্লিষ্ট কমিটির সভাপতির যৌথ স্বাক্ষরযুক্ত প্রত্যয়নপত্র জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

এসএকে/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ