সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫ ।। ৪ কার্তিক ১৪৩২ ।। ২৮ রবিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
ওমরায় গেলেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ইসলামী আন্দোলন ক্ষমতায় গেলে এক টাকাও লুটপাট হবে না: শায়খে চরমোনাই কোরআন অবমাননার দায় স্বীকার সেই অপূর্ব পালের জামায়াত-ইসলামী আন্দোলনসহ সমমনা দলগুলোর কর্মসূচি ঘোষণা তুরস্কে স্কলারশিপ পেলেন ৫ শিক্ষার্থী, এমবিএম ফাউন্ডেশনের সংবর্ধনা পাকিস্তানের শীর্ষ আলেম মাওলানা ফজলুর রহমান সিলেটে আসছেন ১৭ নভেম্বর জামায়াতের নির্বাচনি সভা ভণ্ডুল করে দিলেন বিএনপির নেতাকর্মীরা মিথ্যা মামলায় দুই মাদরাসা শিক্ষককে হয়রানি, মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন চাঁদা না পেয়ে মসজিদের ইমামকে মারধর, স্ত্রীকে শ্লীলতাহানি ৫ দফা দাবিতে আন্দোলনরত দলসমূহের যৌথ সংবাদ সম্মেলন

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। ছবি: রয়টার্স

সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান বলেছেন, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেবে না সৌদি আরব। ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের দখলদারিত্বের অপরাধেরও সমালোচনা করেন তিনি।

সালমান বলেন, “পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার নিরলস প্রচেষ্টা সৌদি আরব বন্ধ করবে না। আর আমরা এও অঙ্গীকার করছি যে, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলের সঙ্গে কোনও কূটনৈতিক সম্পর্ক সৌদি আরব স্থাপন করবে না।”

বুধবার শুরা কাউন্সিলে দেওয়া ভাষণে যুবরাজ একথা বলেন। বাবা বাদশাহ সালমানের পক্ষ থেকে কাউন্সিলে বার্ষিক এই বক্তব্য রাখেন তিনি। যুবরাজের ভাষণের আগে তার সামনে শপথ গ্রহণ করেন শুরা কাউন্সিলের সদস্যরা।

যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে সৌদি আরবের সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের যে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল তা গতবছর অক্টোবরে গাজার হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে থমকে গেছে বলে এ বছরের শুরুর দিকে জানিয়েছিলেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুই সূত্র।

আর এখন সৌদি যুবরাজ যা বললেন, তাতে এমনই আভাসই পাওয়া যাচ্ছে যে, ইসরায়েল যুদ্ধ অবসান না করা পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ওই উদ্যোগ ফলপ্রসূ হবে না।

অথচ গাজায় যুদ্ধ শুরুর কয়েক সপ্তাহ আগে যুবরাজ সালমান জানিয়েছিলেন, ইসরায়েল-সৌদি আরব একটি চুক্তির কাছাকাছি পৌঁছচ্ছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই দুই সূত্র বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় ইসরায়েলের সঙ্গে সৌদি আরবের স্বাভাবিক কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের আলোচনায় কিছুটা দেরি হবে। রিয়াদের জন্য এ আলোচনার সবচেয়ে লাভজনক দিক হিসাবে যা দেখা হয়ে থাকে তা হচ্ছে, এর বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তাদের একটি প্রতিরক্ষা চুক্তির দ্বার খুলে যেতে পারে।

হাআমা/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ