শনিবার, ০৯ আগস্ট ২০২৫ ।। ২৫ শ্রাবণ ১৪৩২ ।। ১৫ সফর ১৪৪৭

শিরোনাম :
মালয়েশিয়ার উপপ্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মসজিদে নববীর ইমামের মতবিনিময় ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের পথেই হাঁটছে বিএনপি: শায়খে চরমোনাই সাংবাদিক তুহিন হত্যাকাণ্ডে গ্রেপ্তার আসামির দোষ স্বীকার নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে এলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে: সিইসি জমিয়তের দ্বিতীয় ধাপের প্রার্থী ঘোষণা বিকেলে, চলছে মতবিনিময় ৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা  উত্তরায় খেলাফত মজলিসের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ও মেডিসিন বিতরণ ইসরায়েলের প্রধান বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথি বিদ্রোহীদের ড্রোন হামলা ‘চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ’ বাইতুস সালাম মসজিদ মাদরাসা কমপ্লেক্স -এ মুয়াজ্জিন নিয়োগ

মাগরিবের পর সূরা ওয়াকিয়া পাঠের ফজিলত

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

সূরা আল- ওয়াকিয়া নামের অর্থ, নিশ্চিত ঘটনা।  এটি পবিত্র কুরআন শরীফের ৫৬তম সূরা। এই সূরার আয়াত সংখ্যা ৯৬, রুকু আছে ৩টি। সূরা আল-ওয়াকিয়াহ মক্কায় অবতীর্ণ হয়, পারার ক্রম হচ্ছে ৩০।

 
মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘যে ব্যক্তি সূরা ওয়াকিয়া পাঠ করবে, সে কখনো ক্ষুধায় কষ্ট ভোগ করবে না। ’

এই সূরা পাঠ করলে দরিদ্রতা গ্রাস করতে পারেনা। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রতিদিন রাতে সূরা ওয়াকিয়া তেলাওয়াত করবে তাকে কখনো দরিদ্রতা স্পর্শ করবে না।

হজরত ইবনে মাসউদ রা. তার মেয়েদেরকে প্রত্যেক রাতে এ সূরা তেলাওয়াত করার আদেশ করতেন। (বাইহাকি:শুআবুল ঈমান-২৪৯৮)

হজরত ইবনে মাসউদ রা. মৃত্যুর আগে বলেন, ‘তাদের (ইবনে মাসউদের সন্তানদের) জন্য আমি সূরা ওয়াকিয়াহ রেখে গেলাম। ’

এই সূরা পাঠ করলে কেউ কখনো গরীব হবে না। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রতিরাত্রে সূরা ওয়াক্বিয়াহ তিলাওয়াত করবে সে কখনো অভাবগ্রস্ত থাকবে না। ’

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ