শনিবার, ২৩ আগস্ট ২০২৫ ।। ৮ ভাদ্র ১৪৩২ ।। ২৯ সফর ১৪৪৭

শিরোনাম :
দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে লড়াই করে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করতে হবে: অধ্যক্ষ মাসউদ খান পাঁচ বিভাগের ৫৮ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করল জমিয়ত ভোলায় উপজেলা সহকারী কমিশনার’র বদলি ঠেকাতে মানববন্ধন  শিক্ষার্থীদের রাজনীতিতে ব্যবহার জুলুম: জাতীয় মসজিদের খতিব সময় টিভির সাংবাদিকদের ওপর হামলায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নিন্দা ডাকসু নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে সব জানিয়ে দেব: ঢাবি ভিসি নয়া দিগন্তের সাবেক সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিনের ইন্তেকাল এসএসসি পরীক্ষায় কৃতি শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গাইডলাইন অনুষ্ঠান সম্পন্ন  কাতারে বাংলাদেশি কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিলো ইসলামী আন্দোলন নারীর মর্যাদা, নিরাপত্তা ও সচেতনতায় গঠিত ‘ইনসাফ’-এর আত্মপ্রকাশ

কওমি মাদরাসাকে হেফাজতের সাথে গুলিয়ে ফেলছেন কেনো?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, কওমি শিক্ষার্থীরা যাতে দ্বীন শিক্ষার পাশাপাশি নিজেদের পায়ে দাঁড়াতে পারে সে কারণেই তাদের স্নাতকোত্তর সনদের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

আজ রোববার দুপুরে শেরপুরের ঝিনাইগাতী থানার নবনির্মিত ভবন উদ্বোধনের পর উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীদের এ কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের লাখ লাখ ছাত্র তারা কওমি মাদ্রাসা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করছে। তারা যেন দ্বীনের কাজের সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের পায়ে দাঁড়াতে পারে, সে জন্যই কওমি মাদ্রাসাগুলোর স্বীকৃতির প্রয়োজন ছিল। তাই সেই স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।’

কওমি শিক্ষা আছে বলেই আমরা এখনও খাঁটি মুসলমান: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

মুসলমানকে জঙ্গি প্রমাণের চেষ্টা করছে একটি অপশক্তি: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, ‘হেফাজতের সঙ্গে কওমি মাদ্রাসার মিলটা কোথায়, আমি সেটা বুঝছি না। আপনারা দুটো এক সঙ্গে লাগাচ্ছেন কেন? কওমি মাদ্রাসা এক জিনিস, আর স্বীকৃতি দেওয়া এক জিনিস, জঙ্গিবাদ আরেক জিনিস।’

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, ‘কওমি মাদ্রাসার স্বীকৃতি অনেক পুরোনো ইস্যু ছিল। প্রধানমন্ত্রী একটা কমিটি করে দিয়েছিলেন কয়েক বছর আগে। তাঁরা (কওমি মাদ্রাসার শিক্ষকরা) এতদিন আসতে পারেননি, এখন এসেছেন বলেই প্রধানমন্ত্রী তাঁদের স্বীকৃতি দিয়েছেন।’

এর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ঝিনাইগাতীর নবনির্মিত মডেল থানা ভবনের উদ্বোধন করেন। এ সময় মন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন শেরপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগদলীয় সংসদ সদস্য প্রকৌশলী এ কে এম ফজলুল হক, ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার জিএম সালেহ উদ্দিন, পুলিশের ময়মনসিংহ রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, শেরপুর  জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির রুমান, জেলা প্রশাসক ড. মল্লিক আনোয়ার হোসেন, পুলিশ সুপার রফিকুল হাসান গনি প্রমুখ।

-এআরকে

 


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ