শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫ ।। ৭ কার্তিক ১৪৩২ ।। ২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
১৬ মাসে কোরআনের হাফেজ কক্সবাজারের ওবায়দুল করিম আমরা কোরআনকে জাতীয় সংসদে নিয়ে যেতে চাই: অধ্যাপক মুজিবুর রহমান ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে শনিবার বিক্ষোভ করবে জামায়াত  প্রশাসনকে দ্রুততার সাথে বস্তুনিষ্ঠ ব্যবস্থা নিতে হবে: ইসলামী আন্দোলন আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলন সফল করার লক্ষ্যে মানিকগঞ্জ জেলায় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  যারা আমাকে অপহরণ করেছে তাদের বাংলাদেশি মনে হয়নি জীবন দিলেও যদি চরিত্র না বদলায় তাহলে ভাগ্যও বদলাবে না: শায়খে চরমোনাই শ্রীমঙ্গলে বেওয়ারিশ কুকুরের আতঙ্ক: এক ঘণ্টায় তিন শিশু আহত ‘দুঃখজনক হলো ইসলামি অঙ্গন থেকে শক্তিশালী মিডিয়া গড়ার উদ্যোক্তা আমরা পাইনি’ ২৪ এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এখন পর্যন্ত পূরণ হয়নি: সারজিস

ঈদ ছুটিতে মাধবকুণ্ড

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

madhabkundaযুবাইর ইসহাক; আওয়ার ইসলাম

সবুজ শ্যামল চায়ের রাজধানীতে মৌলভীবাজারে অবস্থিতে মাধকুণ্ড জনপ্রাপত। মাধবকুণ্ড বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ জলপ্রাপত। প্রায় ২০০ ফুঁট উঁচু অবিরাম জলরাশি গড়িয়ে পড়ে নিচে। কঠিন পাথরে গঠিত গঙ্গামারা পাহাড়ের উপর দিয়ে একটি ছড়া বহমান। এই ছড়া দুই ধারায় বিভক্তি হয়ে পানি নিচের কুণ্ডে পড়ে।

জলপ্রাপতের পানি একটি ছড়ার বয়ে যায়। এই ছড়াকে বলে মাধবছড়া। মাদবছড়ার পানি গিয়ে মিশেছে বাংলাদেশের সবচে' বড় হাওর হাকালুকিতে। কুণ্ডের পাশে অনেক গুহা আছে। ধারণা করা হয়, এ গুহাগুলোতে আগে সন্যাসী অবস্থান করতেন। সাধারত এই জলপ্রাপতে বছরে সবসময় অবিরমার জল গড়িয়ে পড়ে। তবে বর্ষায় গঙ্গামারা ছড়ার উভয় ধরায় পানি প্রবাহিত হয়। যার কারণে বেগ তখন তীব্র হয়। যা প্রতি সেকেণ্ডে ৫০০ কিউসেক পানি পড়া গিয়ে দাঁড়ায়। মাধবকুণ্ডে সব সময় পর্যটক ও ভ্রমণ পিপাসুদের ভিড় লেগে থাকে। শিক্ষা সফরসহ বিভিন্ন অানন্দ ভ্রমণে অনেক দল বেঁধে যান। এই ঈদে আপনি ঘুরে আসতে পারেন মাধবকুণ্ড থেকে।

যেভাবে যাবেন

প্রথমেই আপনাকে আসতে হবে মৌলভীবাজার বা কুলাউড়া। বাসে করে আসতে পারেন এখানে। অথবা ট্রেনে আসতে পারেন কুলাউড়া। সবচে' সহজ হল ট্রেনে কুলাউড়া আসা। ট্রেনে কুলাউড়া স্টেশনে নেমে সিএনজি করে সরাসরি মাধবকুন্ড পৌঁছতে পারেন। কুলাউড়ায় নেমে বাসে করেও যেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনাকে কাঁঠালতলী বাজারে নামতে হবে। সেখান থেকে দুরত্ব ৮ কিলোমিটার। যেতে হবে সিএনজি। এখানে পাবেন ইকো পার্ক।

পার্কের টিকেট কেটে ভিতরে ঢুকবেন। সবুজ পাহাড় বেষ্টিত আঁকা-বাঁকা উঁচু-নিচু সিঁড়ি করে পৌঁছে যাবেন মাধবকুণ্ড জলপ্রাপতে। পাহাড়ের আড়াল থেকে যখন জল গড়িয়ে পড়ার শো শো শব্দ শুনবেন। তখন তা আপনার হৃদকে পুলকিত করবে।

এআর


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ