মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫ ।। ৫ কার্তিক ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
পর্যটকদের দৃষ্টি কাড়ে কাপ্তাইয়ের পিলারবিহীন মসজিদ নোয়াখালীর সংঘর্ষের কথা বলে প্রচারিত মসজিদের ছবির সত্যতা কতটুকু? চবির পাঁচ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে বিনামূল্যে কোরআন বিতরণ আবারও ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত স্বাধীন দেশে থেকেও আমরা ছিলাম পরাধীন: ফয়জুল করীম নোয়াখালীতে কোরআন তালিমে হামলার প্রতিবাদে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল ইসরায়েলকে কঠিন পরিণতির হুঁশিয়ারি ইয়েমেনের  সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানী/ভাতা পুনঃনির্ধারণ: অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন এবার এক টাকা কেজি গরুর গোশত বিক্রির ঘোষণা এমপি প্রার্থীর! ‘দায়সারা গোছের তামাশার নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না’

নামাজ আদায়ের সময় হাই এলে করণীয়

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

নামাজে হাই এলে যথাসাধ্য তা দমন করার চেষ্টা করতে হবে। একান্তই দমন করা সম্ভব না হলে হাত বাঁধা অবস্থায় হাই এলে ডান হাতের পিঠ মুখের ওপর রাখবে। এছাড়া অন্য অবস্থায় বাম হাতে পিঠ রাখবে। আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ইরশাদ করেন, নামাজে হাই শয়তানের পক্ষ থেকে আসে। সুতরাং কারও যদি হাই আসে তবে সে যেন তা যথাসম্ভব দমন করে। (সুনানে তিরমিজি: ৩৭০)


আবু সাঈদ খুদরি রা. থেকে বর্ণিত আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, নামাজের মধ্যে তোমাদের কারো হাই আসে, তবে সে যেন যথা সম্ভব তা রোধ করে। কারণ শয়তান এ সময় মুখ দিয়ে প্রবেশ করে। (সহিহ মুসলিম: ৭২২৩)

নামাজ ছাড়া অন্য সময়ও ইচ্ছাকৃত হাই তোলা ভালো নয়। হাই যথাসম্ভব দমন করার চেষ্টা করা উচিত।

হজরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা হাঁচি ভালবাসেন, আর হাই তোলা অপছন্দ করেন। তাই তোমাদের কেউ যখন হাঁচি দেবে এবং ’আলহামদুলিল্লাহ’ পড়বে তখন প্রত্যেক মুসলিম শ্রোতার উচিত হবে তার জবাবে ‘ইয়ারহামুকাল্লাহ’ বলা। হাই শয়তানের পক্ষ থেকে আসে। কারো যখন হাই আসে, তখন সে যেন যথাসাধ্য তা রোধ করে। যখন তোমাদের কেউ হাই তোলে, তখন শয়তান তা দেখে হাসে। (সহিহ বুখারি: ৬২২৩)

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ