মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫ ।। ৪ কার্তিক ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
আবারও ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত স্বাধীন দেশে থেকেও আমরা ছিলাম পরাধীন: ফয়জুল করীম নোয়াখালীতে কোরআন তালিমে হামলার প্রতিবাদে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল ইসরায়েলকে কঠিন পরিণতির হুঁশিয়ারি ইয়েমেনের  সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানী/ভাতা পুনঃনির্ধারণ: অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন এবার এক টাকা কেজি গরুর গোশত বিক্রির ঘোষণা এমপি প্রার্থীর! ‘দায়সারা গোছের তামাশার নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না’ নভেম্বরের মধ্যে গণভোট আয়োজন করার উদ্যোগ নিন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেল শায়খ আহমাদুল্লাহর আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন সমাজে নৈতিক অবক্ষয় ও তরুণ প্রজন্মের দিকভ্রান্তি

ঋণ পরিশোধকালে যে দোয়া পড়তেন নবীজি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: আওয়ার ইসলাম

প্রয়োজনের মুহূর্তে মানুষ বিভিন্ন সময় ধার-দেনা করে। ঋণ দিয়ে অন্যের পাশে দাঁড়ানো মানুষের সামাজিক দায়িত্ব। তবে তালবাহানা না করে যথাসময়ে তা পরিশোধ করা ঋণগ্রহীতার কর্তব্য। এর মাধ্যমে সবার মধ্যে পারষ্পরিক ভালোবাসা ও সুসম্পর্ক বৃদ্ধি পায়।

রাসুল সা. ঋণ পরিশোধের সময় ঋণদাতার কল্যাণ চেয়ে একটি দোয়া পড়তেন। দোয়াটি হলো- 

«بَارَكَ اللهُ لَكَ فِي أَهْلِكَ وَمَالِكَ، إِنَّمَا جَزَاءُ السَّلَفِ الحَمْدُ وَالْأَدَاءُ»

উচ্চারণ : ‘বারাকাল্লাহু লাকা ফি আহলিকা ওয়া মালিকা, ইন্নামা জাজাউস সালাফি আলহামদু ওয়াল আদায়ু।’

অন্য বর্ণনামতে, ‘ইন্নামা জাজাউস সালাফি আল-ওয়াফাউ ওয়াল হামদু।’ 

অর্থ : মহান আল্লাহ তোমার ওপর, তোমার পরিবার ও সম্পদের ওপর বরকত দান করুন।

হাদিস : আবদুল্লাহ বিন আবু রাবিয়াহ আল-মাখজুমি রা. বর্ণনা করেছেন, রাসুল সা. হুনাইন যুদ্ধের সময় তাঁর কাছ থেকে ৪০ বা ৩০ হাজার ধার নেন। অতঃপর রাসুল (সা.) ফিরে এসে তাঁর পাওনা পরিশোধ করেন। তখন তিনি উল্লিখিত দোয়াটি পড়েন।
(নাসায়ি, হাদিস নং : ২৬২৯) 

আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে ঋণ পরিশোধ করার তাওফিক দান করুন।


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ