বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর ২০২৫ ।। ১৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ১০ রবিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
ভারতে ড. ইউনূসকে অসুররূপে উপস্থাপন অশোভন: ধর্ম উপদেষ্টা . বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মিডিয়া সেলের বৈঠক  ড. ইউনুসের নেতৃত্বেই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান  খুলনা-৩ আসনে হাতপাখার প্রার্থীর নির্বাচন পরিচালনা কমিটির বৈঠক ইসলামি রাষ্ট্র দর্শনে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী নেজামে ইসলাম পার্টির দাওয়াতি মাসের উদ্বোধন সিলেটে কওমি কনফারেন্স আগামীকাল আস-সুন্নাহর পুঁজিতে সেলুন ব্যবসায় সাবলম্বী হওয়া নওমুসলিম মুজাহিদের গল্প ইসলামী যুব আন্দোলনের দাওয়াতি মাস উদ্বোধন ফরিদাবাদ মাদরাসায় ২০১৯ ব্যাচের ছাত্রদের মিলনমেলা ৪ অক্টোবর

সকালে ৭টি খেজুর খাওয়া নিয়ে হাদিসের বাণী


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

খেজুর স্বাদ ও পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি ফল। হাদিসে খেজুরের উপকারিতার কথা উঠে এসেছে অনেকবার। শুধু পুষ্টি নয়, এর রয়েছে নানা রকম ওষুধি গুণও। চিকিৎসাবিজ্ঞানের মতে, খেজুর খেলে শরীরে নানা উপকার হয়।

এরমধ্যে মদিনার ‘আজওয়া খেজুর’ নিয়ে রাসুলুল্লাহ সা.-এর একাধিক বর্ণনায় এসেছে আশ্চর্যজনক সব উপকারের কথা।

হজরত আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সা. বলেছেন,‘মদিনার উচ্চভূমিতে উৎপন্ন আজওয়া খেজুরের মধ্যে রোগের শিফা রয়েছে। আর প্রথম ভোরে তা খাওয়া হলে এটি বিষের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে (মুসলিম : ৫১৬৮)।’

অন্য এক হাদিসে হজরত সাদ রা. বলেন, আমি নবীজি সা.-কে বলতে শুনেছি, ‘যে ব্যক্তি ভোরে সাতটি আজওয়া খেজুর খাবে, সেদিন কোনো বিষ বা জাদুটোনা তার ক্ষতি করতে পারবে না (বুখারি : ৫৪৪৫)।’

হজরত আলি (রা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রতিদিন সাতটি আজওয়া খেজুর খায়, তার পাকস্থলীর প্রতিটি রোগ দূর হয়ে যায় (কানজুল উম্মাল : ২৮৪৭২)।’

এছাড়া মহানবী (সা.)-এর ইফতারেও খেজুর ছিল প্রধান। হজরত আনাস রা. বলেন,‘নবীজি সা. কাঁচা খেজুর দিয়ে ইফতার করতেন। না পেলে শুকনো খেজুর, সেটাও না পেলে পানি (তিরমিজি)।’

উল্লিখিত উপকারিতাগুলো স্মরণে করে আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় থাকতে পারে খেজুরও। বিশেষ করে সকালে নিয়ম করে সাতটি খেজুর খাওয়ার অভ্যাস আপনার জীবনযাত্রায় বড় পরিবর্তন এনে দিতে পারে।

এমএম/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ