শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫ ।। ১২ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৮ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
মসজিদে নববীর ইমামের পেছনে নামাজ পড়তে মালদ্বীপে মুসল্লিদের ঢল আ.লীগ নিষিদ্ধের কথা বললে সরকার পশ্চিমাদের দোহাই দেয় : সারজিস নারী সংস্কার কমিশন বাতিল না করলে আন্দোলনের দাবানল জ্বলবে: হেফাজত আটপাড়ায় হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত কর্মস্থলে দুর্ঘটনাজনিত ক্ষতিপূরণের পরিমাণ বৃদ্ধির সুপারিশ মজলিসে আমেলার বৈঠকে জমিয়ত, রাত পোহালেই কাউন্সিল কাল ঢাকায় ইসলামী আন্দোলনের গণমিছিল, প্রস্তুতি সম্পন্ন ‘রাষ্ট্র কাঠামোর মৌলিক সংস্কার না হলে আবারও ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দেবে’ মাদরাসা শিক্ষার্থীদের মাঝে হাফেজ্জী হুজুর (রহ.) সেবা ফাউন্ডেশনের কিতাব বিতরণ "পাশ্চাত্যের শক্তি নয় আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছে এদেশের কোরআনপ্রেমী জনতা”

সর্দি-কাশি হলে কলা খাওয়া যাবে?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
সংগৃহীত ছবি

কলা পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি ফল। এতে প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, ভিটামিন, খনিজ পদার্থ, ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস আছে। কলা শরীরে পানির অভাব পূরণ করে। একটি কলা খেলে শরীর ১০০ ক্যালরি শক্তি পায়।

শরীরের জন্য উপকারী কলাকে ঠান্ডা খাবার হিসাবে বিবেচনা করা হয়। কারণ, কলা শরীরে মিউকাসের পরিমাণ বৃদ্ধি করে। তাই অনেকে মনে করেন, সর্দি-কাশি হলে কলা খাওয়া উচিত নয়। এতে ঠান্ডা আরও বাড়তে পারে। এ ধারণা কতটা ঠিক তা জানানো হয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম ‘নিউজ এইট্টিন’ এর এক প্রতিবেদনে।

ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, কলা উচ্চ হিস্টামিনযুক্ত খাবার। হিস্টামিন বুকে কফ উৎপাদনের ওপর প্রভাব ফেলে। কলা স্বাস্থ্যকর এবং শক্তিদায়ক। তবে শীতের রাতে কলা খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। সেক্ষেত্রে বিকেলে কলা খেতে পারেন। যারা কাশি- সর্দি বা অন্যান্য শ্বাসকষ্টজনিত রোগে ভুগছেন, তাদের কলা খাওয়া উচিত নয়। কারণ কলা কফের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে।

ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, যদি ২ সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে শ্লেষ্মা ও অ্যালার্জিতে ভোগেন, তাহলে, কলার মতো উচ্চ হিস্টামিন জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা ভালো। আর কেউ যদি ২-৩ দিন ধরে সাধারণ সর্দি-কাশি বা জ্বরে ভোগেন, তাহলে একটি করে পাকা কলা সপ্তাহে ৩-৪ বার খেতে পারেন।

টিএ/


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ