মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫ ।। ৫ কার্তিক ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
ভারতের পুনে দুর্গে নামাজ আদায় করা নিয়ে দেশভর তোলপাড় ইসলামী আন্দোলনের নেতাকর্মীদের আরও ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে: শায়খে চরমোনাই কুমিল্লা থেকে প্রকাশিত 'বাংলাদেশ' নামের পত্রিকা : স্বাধীনতার ৩৩ বছর আগের এক ঐতিহাসিক দলিল ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিল হওয়ার খবরটি ভুল : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা নাতির কাছে কায়দা শিখছেন অভিনেতা মিশা সওদাগর জামায়াত সেক্রেটারি পরওয়ারের বক্তব্য ঔদ্ধত্যপূর্ণ: এনসিপি ইউএস-বাংলার বহরে যুক্ত হলো তৃতীয় এয়ারবাস এ৩৩০ সম্পন্ন হলো আবু ত্বহা ও সাবিকুন নাহারের তালাক বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস নওগাঁ জেলা শাখা পুনর্গঠন মাদ্রাসাছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা, মৃত্যুদণ্ডের ফয়সালা আদালতের

বাহানা তৈরি করে হজে বিলম্ব করা যাবে না: মুফতি আবদুল মালেক

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে গতকাল শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) জুমাপূর্ব আলোচনায় খতিব মুফতি আবদুল মালেক হজের গুরুত্বের ওপর আলোচনা করেছেন। কারও ওপর হজ ফরজ হলে তাতে বিলম্ব না করার তাগিদ দিয়েছেন তিনি।

মুফতি মুহাম্মদ আবদুল মালেক বয়ানে বলেন, আল্লাহ পাক ঈমানদারদের হেদায়েত ও বরকতের জন্য সর্বপ্রথম পবিত্র বায়তুল্লাহ শরিফ নির্মাণ করেছেন। এই পবিত্র ঘরকে অস্বীকার করলে ঈমানই থাকবে না। হজ যাদের ওপর ফরজ করা হয়েছে তাদের দ্রুত হজ পালন করতে হবে। বাহানা তৈরি করে হজে যাওয়াকে বিলম্ব করা যাবে না। যাদের সামর্থ্য আছে তাদের দ্রুত হজ পালন করতে হবে। নেক কাজে বিলম্ব করা যাবে না। আল্লাহ হজকে জীবনে একবার ফরজ করেছেন। হজ পালনের ক্ষেত্রে বানানো ওজর গ্রহণযোগ্য হবে না। ছেলেমেয়েদের বিয়ের অজুহাতে হজ আদায় থেকে বিরত থাকা যাবে না।

খতিব বলেন, কেউ কেউ বলেন, আরেকটু বয়স হোক এখন হজ করলে হজ ধরে রাখতে পারব না। আবার কেউ কেউ বলেন, এখনো দাড়ি রাখিনি, পরে হজ করব। দাড়ি না রাখাটা গুনাহের কাজ। সকল নবী-রাসুল ও সাহাবায়ে কেরাম দাড়ি রেখেছেন। আল্লাহর নেক বান্দাদের ছুরত ধরতে হবে। হজের আগেই দাড়ি রাখতে হবে। রাসুল (সা.) বলেছেন, আমার রব বলেছেন, দাড়ি লম্বা রাখতে এবং মুছ খাটো করতে।

হজের গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, যার সামর্থ্য আছে অথচ হজ করল না সে ইহুদি হয়ে মারা যাক বা নাসারা হয়ে মারা যাক আমার কিছু যায়-আসে না। খতিব বলেন, শরিয়তের কোনো বিধানকেই কঠিন করা হয়নি। হজ আদায়ের বিষয়টি একটি পরীক্ষা। আল্লাহ যাদের তাওফিক দিয়েছেন তারা হজ আদায় করবেন। আর যাদের তাওফিক নেই তারা হজের জন্য সবর করবেন।

এনএইচ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ