মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ ।। ১৫ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ১ জিলকদ ১৪৪৬


ঘূর্ণিঝড় হামুন : বাতাসের গতি ছিল ১০৪ কিমি


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি : সংগৃহীত

চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের মধ্যবর্তী কুতুবদিয়া দিয়ে মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যা নাগাদ বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম শুরু করেছিল ঘূর্ণিঝড় হামুন। তার আগে উপকূলীয় অঞ্চলগুলোতে কোথাও কোথাও বৃষ্টিপাত ও দমকা হাওয়া বয়ে গেছে। ঘূর্ণিঝড় হামুন পরে ধীরে ধীরে উত্তর-পূর্ব দিকে চলে গেছে। এখন ঘূর্ণিঝড় হামুনের কোনো অস্তিত্ব নেই।

বুধবার (২৫ অক্টোবর) সকালে ঢাকা পোস্টকে এ কথা বলেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ আব্দুর রহমান খান।

তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় হামুনের প্রভাবে গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১২৪ কিলোমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে কুতুবদিয়ায়। সর্বোচ্চ বাতাসের গতি রেকর্ড করা হয়েছে কক্সবাজারে, ঘণ্টায় ১০৪ কিলোমিটার

আব্দুর রহমান খান বলেন, আমরা চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ৩ নম্বর স্থানীয় সংকেত দেখাতে বলেছি। অন্যদিকে মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৫ নম্বর বিপদ সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছি। এসব সংকেত আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নামিয়ে ফেলতে বলা হবে।

ঘূর্ণিঝড় হামুনের তাণ্ডবে কক্সবাজারে তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) রাতে কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক বিভীষণ কান্তি দাশ এ তথ্য জানিয়েছেন।

মারা যাওয়া তিনজনের মধ্যে একজন পৌরসভা এলাকায়, একজন মহেশখালী ও একজন চকরিয়ার। ঘূর্ণিঝড় হামুনের প্রভাবে ঝোড়ো হাওয়ায় দেয়াল ও গাছ চাপা পড়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ