শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫ ।। ১৪ কার্তিক ১৪৩২ ।। ৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দেয়া হলো সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীকে তুরস্কের অনুরোধে ফের আলোচনায় বসছে পাক-আফগান এক টাকা কেজিতে গরুর গোশত বিক্রি করলেন মুফতি রায়হান জামিল চান্দিনায় হাতপাখার প্রার্থী মুফতী এহতেশামুল হক কাসেমীর মটরসাইকেল শোডাউন ফরিদপুরে এক রাজমিস্ত্রির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ  খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফ কর্তৃক হত্যার অভিযোগে চবিতে বিক্ষোভ আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষে ভোটকেন্দ্র স্থাপনের অবকাঠামো মেরামতের নির্দেশ ইসির সিলেটে খেজুরগাছের পক্ষে জনমত গড়ে তুলুন: আব্দুল মালিক চৌধুরী আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে পুলিশকে শতভাগ নিরপেক্ষ থাকতে হবে: ডিএমপি কমিশনার সিলেটে দক্ষিণ সুরমা উপজেলায় ইমাম সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

রমজানে ফজরের আজান কখন দেয়া উচিত?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মুফতি মোস্তফা ওয়াদুদ কাসেমী

অনেক সময় আমাদের এখানে সুবহে সাদিকের পর সাথে সাথে আজান হয়ে যায়। যেখানে কোনো কোনো জায়গায় ৫ মিনিট কিংবা ১০ মিনিট পর আজান দেয়া হয়। তাহলে সুবহে সাদিকের পর সাথে সাথে আজান দেয়া কী? এর সঠিক সময় কোনটি? সেহরীর সময় শেষ হওয়ার কতক্ষণ পর আজান দিতে হবে?

উত্তর: সুবহে সাদিক উদিত হওয়ার পর আজান দেয়া কিংবা নামাজ পড়া উভয়টি শুদ্ধ। সুবহে সাদিকের পূর্বে না আজান দেয়া শুদ্ধ আর না নামাজ পড়া শুদ্ধ। ফজর উদিত হওয়া নিশ্চিতের পর কোনো রকম দেরী করা ছাড়াই আজান দেয়া জায়েয।

কেননা রাসূল সা. এর হাদিস: کلو ا واشربوا حتی یؤذن ابن أم مکتوم فإنہ لایؤذن حتی یطلع الفجر
অর্থ: তোমরা পানাহার করো। যতক্ষণ না উম্মে মাকতুম (অন্ধ সাহাবী) আজান দেয়। কেননা সে ততক্ষণ আজান দিবে না যতক্ষণ না ফজর উদিত হয়।

এ হাদিস দ্বারা জানা যায়, তারা ফজর উদিত হওয়া পর্যন্ত সেহরী খেতেন। আর ফজর উদিত হলেই ফজরের আজান দেয়া হতো। অর্থাৎ ফজরের আজান ও নামাজের সময় হয়ে যেতো।

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ