রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫ ।। ৯ কার্তিক ১৪৩২ ।। ৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে বেফাকের একাত্মতায় পীর সাহেব মধুপুরের অভিনন্দন ইসরাইলের হয়ে গুপ্তচরগিরির দায়ে জাতিসংঘের সাত কর্মীকে বন্দি হুথির ইসকন নিষিদ্ধের দাবি মুফতী নিজাম উদ্দিন আল আদনানের বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি ঢাকা মহানগর কমিটি গঠিত নভেম্বরের মধ্যে গণভোটে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: ইবনে শাইখুল হাদিস ৫ দফা দাবিতে বিভাগীয় শহরে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মজলিসে শুরার অধিবেশনে ৯ প্রস্তাব ক্ষমতায় গেলে বিএনপি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক পদ সৃষ্টি করবে বেফাক নেতৃবৃন্দের আহ্বান ও একাত্মতা বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় সাধারণ পরিষদের ৮ম অধিবেশন অনুষ্ঠিত

‘খোদা’ শব্দের সংক্ষিপ্ত বিশ্লেষণ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

‎আবু রায়েদ মুহাম্মাদ: আমরা অনেকেই আল্লাহ সুবহানাহু কে ‘খোদা’ বলে ডাকি। খোদা ফারসি শব্দ।

ব্যাকরণ অনুপাতে ইসমে ফায়েলে তারকিবি। মূলত ছিল খোদ+আ'= খোদা। খোদ অর্থ স্বয়ং, নিজে, আর আ' আমদন মাসদার (উৎসমূল) থেকে সেগায়ে আমর। খোদ আ মানে যে নিজে নিজেই আগমনকারী।

যেহেতু আল্লাহ স্বয়ং অস্তিত্বশীল, তাকে কেউ অস্তিত্ব দেয়নি, তাই তাঁকে ‘খোদা’ বলা হয়। পরে কছরতে এসতে’মাল (অধিক ব্যবহার) এর কারণে তাখফিফ (সহজতা) এর জন্য ‘খোদ’ ( ﺧﻮﺩ ) এর ওয়াওকে বিলুপ্ত করা হয়েছে। হয়েছে খোদা বা ﺧﺪﺍ

(সূত্র: মাআরিবুত তালাবাহ)

আল্লাহকে ‘খোদা’ বলা যাবে কি না? এ ব্যাপারে উলামাগণ লিখেছেন, বলার অবকাশ আছে, তবে ‘আল্লাহ’ বলে ডাকাই শ্রেয়। কারণ ‘আল্লাহ’ শব্দ যে অর্থ, মর্ম ও আবেদন রাখে, সেগুলোর কিঞ্চিতও ‘খোদা’ শব্দে নেই।

(সূত্র: ফাতাওয়ায়ে হক্কানিয়া, আপকে মাসায়েল আওর উনকা হল, কিতাবুল ফাতাওয়া)


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ