শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫ ।। ১৯ আষাঢ় ১৪৩২ ।। ৯ মহর্‌রম ১৪৪৭

শিরোনাম :
ফরিদপুরে বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি বাতিলের দাবি কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমায় যে ফলগুলো খেলাফত আন্দোলনের সাথে সমমনা ইসলামি দলসমূহের বৈঠক অনুষ্ঠিত কুরআনের মহব্বত থেকেই আমার রাজনীতিতে আসা: শায়খ নেছার আহমদ জুলাই যোদ্ধাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে: আখতার হোসেন ৪৯ অনুচ্ছেদ সংশোধন, বিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণ বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জুলাই গণঅভ্যুত্থান ও শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ নাশরুস সীরাহ’র সীরাত প্রতিযোগিতা, চলছে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন ঢাকায় জাতিসংঘের কার্যালয়: তীব্র নিন্দা ধর্মীয় নেতাদের মহাসমাবেশে আসার পথে আহত কর্মীদের দেখতে হাসপাতালে শায়খে চরমোনাই 

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে যে শর্ত দিল হামাস

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত আদৌতে কবে বন্ধ হবে তা নিয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলা যাচ্ছে না। ইসলায়েলের দাবি অনুযায়ী, পাঁচ বছর বা তারও বেশি মেয়াদে অস্ত্রবিরতি দিতে প্রস্তুত আছে হামাস। এমনকি সশস্ত্র শাখা বিলুপ্ত করে পুরোদস্তুর রাজনৈতিক দল হিসেবেও কার্যক্রম পরিচালনা করতে তারা প্রস্তুত। তবে এ ক্ষেত্রে ফিলিস্তিনের একটা শর্ত আছে, আর তা হলো- ইসরায়েলকে ১৯৬৭ সালের সীমানা ধরে মেনে নিতে হবে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা।

 মার্কিন সংবাদ সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে (এপি) দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে হামাসের উপপ্রধান খলিল আল-হাইয়্যার এ শর্ত দেন।  

হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতির আলোচনা এখন থমকে আছে। আল-হাইয়্যা যুক্তরাষ্ট্র, কাতার ও মিশরের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতির আলোচনায় হামাসের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।

ইস্তানবুলে এপির সঙ্গে আলাপের সময় আল-হাইয়্যা জানান, হামাস গাজা ও পশ্চিমতীরে একটি ঐক্যবদ্ধ সরকার গঠনে প্রতিদ্বন্দ্বী ফাতাহের নেতৃত্বে পরিচালিত প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন বা পিএলওতে যোগ দিতে চায়। এ সময় তিনি উল্লেখ করেন, তার দল শর্ত সাপেক্ষে অস্ত্র ত্যাগে প্রস্তুত।

তিনি বলেন, ‘হামাস পশ্চিমতীর ও গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের ১৯৬৭ সালের সীমান্ত অনুসরণ করে একটি সম্পূর্ণ সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন ও আন্তর্জাতিক রেজ্যুলেশন অনুযায়ী ফিলিস্তিন শরণার্থীদের প্রত্যাবর্তন মেনে এবং এমনটা হলে হামাসের সামরিক শাখা বিলুপ্ত করা হবে। ’

হামাসের অন্যতম শীর্ষ এই নেতা বলেন, ‘যারা দখলদারদের বিরুদ্ধে লড়াই করে স্বাধীন হয়েছে, তাদের অধিকার ও রাষ্ট্র পেয়েছে—সেই বাহিনীগুলো কী করেছে? তারা রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে এবং তাদের রক্ষাকারী সশস্ত্র বাহিনী জাতীয় সেনাবাহিনীতে পরিণত হয়েছে। ’

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ