শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫ ।। ১৫ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল শেষে কারাগারে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ১২ নেতাকর্মী ‘যথেষ্ট সফলতা আছে, তবে ১৫ বছরের জঞ্জাল ১৫ মাসে পরিষ্কার করা যায় না’ ব্যাংকগুলোতে ক্যাশ নেই, চরম ভোগান্তিতে গাজার মানুষ বাধ্যতামূলক সেনা নিয়োগের বিরুদ্ধে ইসরাইলে ব্যাপক বিক্ষোভ শ্রমিকবান্ধব রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় ইসলামী শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : মাওঃ আব্দুল আউয়াল দেশের সর্ববৃহৎ সিরাত প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠিত ‘যারা ভোটের জন্য বেহেশতের টিকিটের কথা বলে বেড়ায় তাদের থেকে সাবধান’ ঝটিকা মিছিল করতে গিয়ে গ্রেপ্তার আ.লীগের তিন হাজার নেতাকর্মী ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে মহাসড়কে নামাজ আদায় নভেম্বর থেকে নতুন পোশাক পাচ্ছে মহানগর পুলিশ

হাদিসের সঙ্গে বিজ্ঞানের সামঞ্জস্য

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

হাফেজ আশরাফ হুসাইন।।

লকীত ইবনে ছাবেরা (রাঃ) বর্ণনা করেন যে আমি আরজ করলাম ইয়া রাসুলাল্লাহ (সাঃ) আমাকে ওযু সম্পর্কে বলিবেন? তুমি বললেন-(১) সম্পূর্ণ অজু উত্তমরূপে ও যথা নিয়মে কর(যাতে কোথাও কোনো ত্রুটি না থাকে) (২) হাত পা ধোয়ার সময় আঙ্গুলগুলো খিলাল করো। (৩)নাকের ছিদ্রের পানি ঢুকিয়ে উত্তমরূপে নাক পরিষ্কার কর। তবে তুমি রোজা রাখলে নাকে পানি বেশি ঢুকাবে না।(আবু দাউদ, তিরমিজি)

বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাঃ আমাদের তিনটি জায়গায় ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করে। হাত, পা ও নাক-মুখ। আর ওজুতে এই তিনটি জায়গা পানি দিয়ে উত্তমরুপে ধৌত করতে হুজুর (সাঃ) বলেছেন।

বসে পানি পান করা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অভ্যাস ছিল। সহীহ্ রেওয়াতে বর্ণিত আছে, তিনি দাঁড়ানো অবস্থায় পানি ধরতেও নিষেধ করেছেন। তিনি এক হাতে পানি পান করতেও নিষেধ করেছেন।(যাদুল-মা'আদ)

বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাঃ দাড়ানো অবস্থায় আমাদের খাদ্যনালী অনেকটা সোজা থাকে। তখন পানি পান করলে সরাসরি নিচে পড়ে। আর বসা অবস্থায় খাদ্যনালী ভাঁজ হয়ে থাকে। ফলে পানি খাদ্যনালী পরিষ্কার করে আসতে পারে। ক্যান্সার আক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে। আবার দুই হাতে একগ্লাস জলে পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে না।

প্রস্রাবের জন্য বসার সময় তিনি উরুর মাঝখানে যথেষ্ট ফাঁক রাখতেন। পায়খানায় বসার জন্য বালু অথবা মাটির টিব অথবা কোন খেজুর বৃক্ষের আর পছন্দ করতেন।
বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাঃ বসে প্রস্রাব করলে এবং উরুর মাঝখানে ফাঁক রাখলে কিডনিতে জমে থাকা বালি বের হয়ে যায়। যাতে কিডনির পাথর হয় না। উরু ফাঁক করে প্রস্রাব করলে জমে থাকা শেষ বালির টুকরোটি ও পড়ে যায়।

-কেএল


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ