বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২১ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
মাসনা মাদরাসার  বার্ষিক মাহফিল—আত্মশুদ্ধি ও রূহানিয়্যাতের মহামিলন সৌদিতে সভা-সমাবেশ নিয়ে কঠোর সতর্কতা বাংলাদেশ দূতাবাসের ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর প্রত্যয় জোহরান মামদানির প্রধান উপদেষ্টার কাছে জামায়াতে ইসলামীসহ ৮ দল স্মারকলিপি দেবে আজ প্রথম মুসলিম দেশ হিসেবে তামাক নিষিদ্ধের ঘোষণা দিল মালদ্বীপ 'বাঙ্গরাবাজার থানা’ উপজেলা হলে খুলে যাবে সম্ভাবনার নতুন দুয়ার হজ চুক্তি সই করতে সৌদি আরব যাচ্ছেন ধর্ম উপদেষ্টা জোটে ভোট কাটে রাজনীতির ঠোঁট ভারতের প্রেসক্রিপশনে আন্দোলন সফল হতে দেবে না জনগণ: মাওলানা ইউসুফী ‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি স্কুল-কলেজে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের চেষ্টা করব’

ভয়াবহ সুনামির আঘাতেও অক্ষত ছিল 'রহমতউল্লাহ মসজিদ'

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় সুমাত্রা দ্বীপের আচেহ প্রদেশে ১৯৯৭ সালে নির্মিত হয় ‘রহমতউল্লাহ মসজিদ’। ২০০৪ সালের ভয়াবহ সুনামির আঘাতে এই মসজিদের আশেপাশের সবকিছুই ধ্বংস হয়ে যায়। তবে প্রায় অক্ষতই থেকে যায় মসজিদটি।

কয়েকদিন আগে এক সাক্ষাৎকারে মসজিদটির ইমাম সুলাইমান মুহাম্মাদ আমিন বলেন, ‘আমি ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বরের ঘটনা এখনো স্পষ্ট মনে করতে পারি। একটি ৯.৩ মাত্রার ভূমিকম্প যখন এই অঞ্চলে আঘাত হানে, তখন মসজিদটির পাশে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে অনেক মানুষ অংশগ্রহণ করেছিল। বোমা বিস্ফোরণের মতো একটি প্রচণ্ড শব্দের পর ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। আমি মনে করেছিলাম বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন ফ্রি আচেহ মুভমেন্ট হামলা চালাচ্ছে।’

এরপর ৬৮ বছর বয়সী এই ইমাম যোগ করেন, ‘কিছুক্ষণের মধ্যেই সুনামি আঘাত হানে। ৩০ মিটার উঁচু সুনামির আঘাতে আশেপাশের সব বসতবাড়ি, ভবন ও গাছ ধ্বংস হয়ে যায়। মসজিদটির গম্বুজের চেয়ে বেশি উঁচু ছিল সুনামির ঢেউগুলো। সুনামির চার মাস পর আমি ওই জায়গায় গিয়ে অবাক হয়ে দেখি মসজিদটি প্রায় আগের মতোই আছে। বড় ধরনের কোনো ক্ষতিই হয়নি।’

আরএম/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ