শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৪ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে: ড. ইউনূস গাজায় বোমা বিস্ফোরণে ৪ জন ইসরায়েলি সেনা নিহত রাশিয়া থেকে এক হাজার সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন যৌথ বাহিনীর অভিযান: সারাদেশে আটক ২৯ জন কচুয়ায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও যুব মজলিসের নতুন কমিটি ঘোষণা কেবল নেতা পরিবর্তন করতে জুলাইয়ে ছাত্র-জনতা রক্ত দেয় নাই : শায়েখে চরমোনাই জুলাই চেতনার সাথে গাদ্দারি ইতিহাস ক্ষমা করবে না : নেজামে ইসলাম পার্টি  চাকসু নির্বাচনে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের প্যানেল ঘোষণা হক্কানী আলেমদের পরামর্শে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত জাতির জন্য কল্যাণকর: জমিয়ত আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয়: মির্জা ফখরুল

ফোনে গতি কমে গেলে সমাধানে যা করবেন  

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

স্মার্টফোন কেনার পর সমস্যা দেখা না দিলেও কয়েক মাস পর ফোনের গতি কমতে থাকে। তাই অনেক ইউজার বিরক্ত হন। তবে এর সমাধান আছে। কিছু কৌশল ব্যবহার করে ফোনের গতি কমে যাওয়ার সমাধান সম্ভব। প্রযুক্তিভিত্তিক ওয়েবসাইট পিসিম্যাগে কিছু কৌশল উঠে এসেছে। এই কৌশলগুলো মেনে চললে ফোন স্লো হয়ে যাওয়ার সমাধান সম্ভব। 

অ্যাপ ক্যাশে ফাইল মুছে ফেলা: ফোনের গতি কমে গেলে অ্যাপ ক্যাশে ফাইল মুছে ফেলতে পারেন। এটা খুব কাজে আসে। বিশেষ করে ওয়েব ব্রাউজের সময় ফোন স্লো হলে এটা দারুণ উপকারে আসে। এর সম্ভাব্য কারণ হতে পারে সংশ্লিষ্ট অ্যাপে জমতে থাকা ডেটার পরিমাণ। ব্যবহারকারী কেবল প্রতি ব্রাউজারের ভিত্তিতে ক্যাশে ফাইল মুছতে পারেন, যা খুবই সহজ একটি প্রক্রিয়া।

নতুন ফিচার এড়িয়ে চলুন: ফোনের স্পিড কমছে এমন মনে হলে ডিভাইসে বিভিন্ন নতুন ফিচার ব্যবহার কমিয়ে ফেলতে পারেন। এতে ডিভাইসটির ওপর চাপ কমবে। আইফোনের ক্ষেত্রে এর সম্ভাব্য মানে, হোম স্ক্রিন বা লক স্ক্রিন থেকে সব উইজেট সরানো, যেখানে এগুলোকে ঠিকঠাক রাখতে ক্রমাগত রিফ্রেশ করার প্রয়োজন পড়ে, যার ফলে ফোনের স্পিড কমে যেতে পারে। এছাড়া, ফোনে সর্বশেষ আপডেট রাখাও গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে নতুন সফটওয়্যার আপডেট এলে তা ইনস্টল করার পরামর্শ দিয়েছে ইনডিপেন্ডেন্ট। এতে ফোনের নিরাপত্তার পাশাপাশি সফটওয়্যার আপডেট করার পর ফোনের কার্যকারিতাও বেড়ে যেতে পারে।

রিস্টার্ট: ফোন একটানা লম্বা সময় ব্যবহারের এর ‘ব্যাকগ্রাউন্ড’-এ থাকা বিভিন্ন প্রক্রিয়া ফোনের স্পিড কমিয়ে দিতে পারে। তাই মাঝে মাঝে ফোন রিস্টার্ট করুন, যা ব্যাকগ্রাউন্ডে চলা বিভিন্ন প্রক্রিয়া থামানোর ভালো উপায় হিসেবে বিবেচিত। এমনকি ফোনের কার্যকারিতা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও আছে এতে।

ব্যাটারির দিকে নজর দিন: ব্যাটারির সঙ্গে ফোনের কার্যকারিতার সরাসরি সম্পর্ক নেই, অনেকের এমন ধারণা থাকলেও ব্যাটারি পুরোনো হলে অনেক ফোনই নিজের কর্মক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করে যাতে দ্রুত চার্জ না শেষ হয়। বর্তমানে অনেকেই দ্রুত কাজ করা ফোনের তুলনায় সারাদিন চলতে পারে এমন ডিভাইস বেছে নিতে চান বলে প্রতিবেদনে লিখেছে ইন্ডিপেনডেন্ট। আইফোনের ‘সেটিংস’ অ্যাপ থেকেই ব্যাটারি পরীক্ষা করা যায়। সেখান থেকে দেখে নিতে পারেন, এটি কি ভালো অবস্থায় রয়েছে, না এতে কোনো পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। এমনকি কিছু অ্যান্ড্রয়েড ফোনেও একই ধরনের ফিচার আছে।

আনইনস্টল অ্যাপ : ফোন থেকে বিভিন্ন অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ মুছে ফেলুন। অনেকেই ধারণা করতে পারেন, অ্যাপ বন্ধ থাকলে ফোনের ওপর তেমন প্রভাব পড়ে না। তবে, ফোনের ‘ব্যাকগ্রাউন্ড’-এ বিভিন্ন অ্যাপ সক্রিয় থাকলে ফোনের স্পিড কমাতে পারে। তাই যে অ্যাপসগুলোর দরকার নেই আনইনস্টল করতে পারেন।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ