বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫ ।। ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ ।। ৭ মহর্‌রম ১৪৪৭

শিরোনাম :
বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিস খারুয়া ইউনিয়নের দাওয়াতি মজলিস অনুষ্ঠিত ফ্যাসিবাদ বন্ধে পিআর পদ্ধতির নির্বাচন সর্বোত্তম পন্থা: চরমোনাই পীর দ্রুত গুম-খুনের বিচার ও শহীদদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দাবি খালেদা জিয়ার জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে খেলাফত মজলিসের ৩৬ দিনব্যাপী কর্মসূচি  জুলাই স্মরণে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন-এর দেশব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা মানবিক-ইনসাফভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ার সময় এখনই : তারেক রহমান যেকোনো দিন গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে: ট্রাম্প জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা মাদরাসার ইসলাহি মজলিস বৃহস্পতিবার ‘জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করতে না পারা এই সরকারের বড় ব্যর্থতা’ ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে নতুন আইন

এবার আরেক মুসলিম দেশে কোকাকোলা বয়কটের ডাক

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতিবাদে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের জোয়ার বইছে। বিশেষ করে ‍মুসলিম বিশ্বে পবিত্র ঈদুল আজহার আগে কোকাকোলা ও পেপসির কোমল পানীয় বয়কটের আন্দোলন জোরদার হয়েছে। এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই উত্তর আফ্রিকার মুসলিম দেশ মরক্কো। ঈদকে সামনে রেখে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আন্দোলন আরও গতিশীল করার চেষ্টা করছেন দেশটির অ্যাক্টিভিস্টরা।

মরক্কো ওয়ার্ল্ড নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আর কয়েক দিন পরই পবিত্র ঈদুল আজহা। তাই গাজায় চলমান যুদ্ধের মধ্যে ইসরায়েলের প্রতি তাদের কথিত সমর্থনের কথা উল্লেখ করে কোকাকোলা ও পেপসি বয়কটের ডাক উঠছে। সামাজিক মাধ্যমে এই বয়কটের ডাক আবারও জোরালো হতে শুরু করেছে।

সাধারণত ছুটি এলে মরক্কোয় কোমল পানীয়ের চাহিদা বেড়ে যায়। তবে অ্যাক্টিভিস্টরা দেশের মানুষদের এই দুই কোমল পানীয় খাওয়া থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে আসছেন।

সামাজিক মাধ্যমে বয়কট কোকাকোলা হ্যাশট্যাগ এখন ট্রেন্ডিংয়ে পরিণত হয়েছে। এসব পোস্টে অ্যাক্টিভিস্টরা বলছেন, কোকাকোলা কেনার মানে হলো গ্রাহকরা ‘তাদের ফিলিস্তিনি ভাইদের রক্ত ​​পান করছেন।’

কোকাকোলা ও পেপসির বিকল্প হিসেবে কেউ কেউ মরোক্কার পুদিনা চা পানের প্রস্তাব করেছেন। এই চা যেমন স্বাস্থ্যকর তেমনি দেশটির অর্থনীতিকে বিকশিত করতে সহায়তা করবে। অন্যরা ফলের জুস বা মরক্কোর তৈরি পানীয় পানের পরামর্শ দিয়েছেন।

প্রসঙ্গত, গত ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলে প্রবেশ করে নজিরবিহীন হামলা চালিয়ে ১২০০ ইসরায়েলিকে হত্যা ছাড়াও প্রায় ২৫০ জন ইসরায়েলি ও বিদেশি নাগরিককে বন্দি করে গাজায় নিয়ে আসে হামাস। একই দিন থেকে হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে গাজায় নির্বিচারে বোমা হামলা করে আসছে ইসরায়েল। ইতোমধ্যে ছোট্ট এই উপত্যকায় ইসরায়েলের হামলায় ৩৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ