বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫ ।। ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ ।। ৭ মহর্‌রম ১৪৪৭

শিরোনাম :
বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিস খারুয়া ইউনিয়নের দাওয়াতি মজলিস অনুষ্ঠিত ফ্যাসিবাদ বন্ধে পিআর পদ্ধতির নির্বাচন সর্বোত্তম পন্থা: চরমোনাই পীর দ্রুত গুম-খুনের বিচার ও শহীদদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দাবি খালেদা জিয়ার জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে খেলাফত মজলিসের ৩৬ দিনব্যাপী কর্মসূচি  জুলাই স্মরণে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন-এর দেশব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা মানবিক-ইনসাফভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ার সময় এখনই : তারেক রহমান যেকোনো দিন গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে: ট্রাম্প জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা মাদরাসার ইসলাহি মজলিস বৃহস্পতিবার ‘জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করতে না পারা এই সরকারের বড় ব্যর্থতা’ ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে নতুন আইন

কৃষ্ণসাগরে রুশ নৌবাহিনীর প্রধানসহ নিহত ৩৪ কর্মকর্তা  

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

মস্কোর দখলে থাকা ক্রিমিয়ার সেভাস্তোপোলে নৌবহরের সদর দফতরে ওই হামলা চালানো হয়। তবে অ্যাডমিরাল ভিক্টর সোকোলোভের মৃত্যুর বিষয়ে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করেনি। তিনি ছিলেন ব্ল্যাক সি ফ্লিটের কমান্ডার এবং রাশিয়ার একজন অন্যতম শীর্ষ নৌ-কর্মকর্তা।

কৃষ্ণসাগরসংলগ্ন ক্রিমিয়া উপদ্বীপে রাশিয়ার নৌবাহিনীর কার্যালয়ে গত সপ্তাহে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইউক্রেন। ওই হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর কৃষ্ণসাগর বহরের প্রধান নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে কিয়েভ। সোমবার ইউক্রেনের বিশেষ বাহিনী জানিয়েছে, গত সপ্তাহের ওই ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর কৃষ্ণসাগর বহরের শীর্ষ কমান্ডারসহ ৩৪ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। খবর রয়টার্সের।

মস্কোর দখলে থাকা ক্রিমিয়ায় সাম্প্রতিক সময়ে হামলা বাড়িয়েছে ইউক্রেন। তবে এসব হামলা মোকাবিলায় মস্কোও অতিরিক্ত ব্যবস্থা নিচ্ছিল। এটি দুপক্ষের জন্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল। ওই অঞ্চল থেকেই গত ১৯ মাস ধরেই ইউক্রেনের ওপর বিভিন্ন সময়ে বিমান হামলা চালিয়ে আসছে রাশিয়া।

যদি ওই অঞ্চলে শীর্ষ কমান্ডার সোকোলোভের নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায় তবে এটা হবে ক্রিমিয়ায় ইউক্রেনীয় বাহিনীর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হামলাগুলোর একটি। ২০১৪ সালে ইউক্রেনের কাছ থেকে ওই অঞ্চল দখল করে নেয় মস্কো।

টেলিগ্রাম অ্যাপে দেওয়া এক বার্তায় ইউক্রেনের বিশেষ বাহিনী জানিয়েছে, রাশিয়ান ব্ল্যাক সি ফ্লিটের সদর দপ্তরে হামলায় ওই অঞ্চলে রাশিয়ার শীর্ষ কমান্ডারসহ ৩৪ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। হামলায় আরও ১০৫ জন দখলদার আহত হয়েছে। হামলার পর ওই সদর দপ্তর পুনরায় চালু করা সম্ভব হয়নি বলেও জানানো হয়।

তবে ইউক্রেনের বিশেষ বাহিনী ওই অঞ্চলে হামলায় হতাহত রুশ কর্মকর্তাদের সঠিক সংখ্যা কিভাবে জানতে পেরেছে তা এখনো পরিষ্কার নয়। এ বিষয়টি যাচাই করাও সম্ভব হয়নি।

এর আগে চলতি মাসের শুরুতে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায় যে, ওই অঞ্চলে ইউক্রেন ১০টি ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছে।

এম আই/

 


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ