বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫ ।। ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ ।। ৭ মহর্‌রম ১৪৪৭

শিরোনাম :
বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিস খারুয়া ইউনিয়নের দাওয়াতি মজলিস অনুষ্ঠিত ফ্যাসিবাদ বন্ধে পিআর পদ্ধতির নির্বাচন সর্বোত্তম পন্থা: চরমোনাই পীর দ্রুত গুম-খুনের বিচার ও শহীদদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দাবি খালেদা জিয়ার জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে খেলাফত মজলিসের ৩৬ দিনব্যাপী কর্মসূচি  জুলাই স্মরণে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন-এর দেশব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা মানবিক-ইনসাফভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ার সময় এখনই : তারেক রহমান যেকোনো দিন গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে: ট্রাম্প জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা মাদরাসার ইসলাহি মজলিস বৃহস্পতিবার ‘জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করতে না পারা এই সরকারের বড় ব্যর্থতা’ ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে নতুন আইন

কোরআন অবমাননা নিয়ে জাতিসংঘের বৈঠকে আলোচনা করা হবে


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ডেনমার্ক ও সুইডেনের পর এবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে কোরআন অবমাননার ঘটনা ঘটেছে। গত ৮ সেপ্টেম্বর তুরস্কের কূটনৈতিক মিশন তুর্কি হাউসের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনা নিয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের আসন্ন বৈঠকে আলোচনা করা হবে বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের প্রধান ভলকার তুর্ক। গতকাল সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) জেনেভায় অনুষ্ঠিত ৫৮তম মানবাধিকার পরিষদের উদ্বোধনী আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।

ভলকার তুর্ক বলেন, ‘ঐক্যের বদলে বিশ্ব এখন বিভাজন ও বিভ্রান্তির রাজনীতি প্রত্যক্ষ করছে। সম্প্রতি বিভিন্ন দেশে কোরআন পোড়ানোর ধারাবাহিক ৩০টি ঘটনা ঘটেছে। যা সমাজ ও দেশগুলোর মধ্যে বিভাজন তৈরি করছে। মূলত এসব বিদ্বেষমূলক ধারাবাহিক ঘটনা মেরুকরণের সর্বশেষ বহিঃপ্রকাশ।

আগামী ৬ অক্টোবর অনুষ্ঠিতব্য জাতিসংঘের বৈঠকে রেজোলিউশন ৫৩/১ এর আলোকে তা নিয়ে আলোচনা করা হবে।’ 
গত কয়েক মাসে সুইডেন, ডেনমার্কসহ উত্তর ইউরোপীয় ও নর্ডিক দেশগুলোতে বারবার পবিত্র কোরআনের কপি পোড়ানো হয়। এতে মিসরের আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি) ও মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগসহ মুসলিম দেশগুলো এ ধরনের কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানায়।

এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গত ১২ জুলাই ধর্মীয় বিদ্বেষ রোধে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদে (ইউএনএইচআরসি) একটি প্রস্তাব পাস হয়।

সর্বশেষ গত ২৫ জুলাই জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ধর্মীয় গ্রন্থের প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে একটি নিন্দা প্রস্তাব পাস করা হয়। তাতে এ ধরনের ঘৃণ্য কাজকে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের শামিল বলা হয়।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ