মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫ ।। ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ ।। ৬ মহর্‌রম ১৪৪৭

শিরোনাম :
জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা মাদরাসার ইসলাহি মজলিস বৃহস্পতিবার ‘জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করতে না পারা এই সরকারের বড় ব্যর্থতা’ ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে নতুন আইন ইসরাইলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামের আহ্বান ইরানি সুন্নি আলেমদের মিশরে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গৌরবময় অর্জন আফগানিস্তানে অনৈসলামিক কার্যকলাপের অভিযোগে গুঁড়িয়ে দেয়া হল মাজার দুঃখ প্রকাশ না করা পর্যন্ত শান্তি পাবে না: আ. লীগকে শফিকুল আলম জুলাই বিক্রি হয়ে গেছে : আবু ত্ব-হা মুহাম্মদ আদনান আলিম পরীক্ষায় শেখ মুজিবকে নিয়ে প্রশ্ন, ছাত্রদের ক্ষোভ প্রকাশ হাসিনা ও তার দলের প্রতি আপনাদের মনোযোগ যথাযথ না থাকলে ইনসাফ হবে না

সিঙ্গাপুরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ক্ষমতাসীন দলের জন্য পরীক্ষা


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

বিশ্লেষকরা মনে করছেন যে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফলে নগর রাষ্ট্র সিঙ্গাপুরে দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতাসীন দল পিপলস একশন পার্টির (পিএপি) প্রতি জনসমর্থনের বিষয় প্রতিফলিত হবে। সূত্র: আল-জাজিরা

সিঙ্গাপুরে সম্প্রতি বিরল রাজনৈতিক কেলেঙ্কারির ঘটনার পর শুক্রবাব (১ সেপ্টেম্বর) প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এটি হলো দেশটিতে বিগত ১২ বছরের মধ্যে সবচেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ প্রেসিডেন্ট নির্বাচন।

সিঙ্গাপুরে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২০২৫ সালে। এর আগে এ নির্বাচন ক্ষমতাসীন দলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ক্ষমতাসীন দল পিএপির যোগাযোগ মন্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত এবং অনুরূপ কেলেঙ্কারির ঘটনায় দলটির ২জন সংসদ সদস্য পদত্যাগ করেছেন ।

২০২০ সালের নির্বাচনে পিএপি সবচেয়ে খারাপ করে। তবে দলটি পার্লামেন্টে দু’তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে। ১৯৫৯ সাল থেকে পিএপি দেশটিতে ক্ষমতায় রয়েছে।

সিঙ্গাপুরের সংবিধান অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট পদটি মূলত আনুষ্ঠানিক ও নির্দলীয়। বর্তমান প্রেসিডেন্ট হালিমা ইয়াকুব ২০১৭ সালে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৬ বছর মেয়াদে নির্বাচিত হন।

এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এগিয়ে রয়েছেন সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী থারমান শানমুগারাতনম (৬৬)। পিএপির এ প্রভাবশালী নেতা প্রার্থী হওয়ার আগে দলের পদ থেকে ইস্তেফা দেন। অপর প্রার্থী হলেন- বীমা কোম্পানির সাবেক নির্বাহী তান কিন লিয়ান (৭৫)। 

সিঙ্গাপুরের ২৭ লাখ নাগরিকের জন্য ভোট প্রদান বাধ্যতামূলক। কেউ কোনো বৈধ কারণ ছাড়া ভোট না দিলে ভোটার তালিকা থেকে তার নাম বাদ পড়ার ঝুঁকি রয়েছে।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ