মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৭ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ১ রবিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
জাতীয় নির্বাচন জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিতেই হতে হবে : মাওলানা আবদুল হালিম  আমাদের লক্ষ্য দেশকে কল্যাণ রাষ্ট্রে রূপান্তর করা: পীর সাহেব চরমোনাই আমরা কুমিল্লা বিভাগ প্রতিষ্ঠা করব : খোন্দকার মোশাররফ পেছাল রাকসু নির্বাচন, নতুন তারিখ ১৬ অক্টোবর ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা ফরিদপুরের ভাঙ্গায় পরিত্যক্ত ঘর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার ভোলার বোরহানউদ্দিনে সিরাত মাহফিল অনুষ্ঠিত  সংস্কার ও বিচার নিশ্চিত হলে আগামীকালই নির্বাচন দেন : পীর সাহেব চরমোনাই ‘চরমোনাই পীরকে নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে এ্যানীকে’ উত্তরখানে ইত্তেহাদুল উলামার কাউন্সিল, নতুন নেতৃত্বের অভিষেক

ভয়াবহ সুনামির আঘাতেও অক্ষত ছিল 'রহমতউল্লাহ মসজিদ'

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় সুমাত্রা দ্বীপের আচেহ প্রদেশে ১৯৯৭ সালে নির্মিত হয় ‘রহমতউল্লাহ মসজিদ’। ২০০৪ সালের ভয়াবহ সুনামির আঘাতে এই মসজিদের আশেপাশের সবকিছুই ধ্বংস হয়ে যায়। তবে প্রায় অক্ষতই থেকে যায় মসজিদটি।

কয়েকদিন আগে এক সাক্ষাৎকারে মসজিদটির ইমাম সুলাইমান মুহাম্মাদ আমিন বলেন, ‘আমি ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বরের ঘটনা এখনো স্পষ্ট মনে করতে পারি। একটি ৯.৩ মাত্রার ভূমিকম্প যখন এই অঞ্চলে আঘাত হানে, তখন মসজিদটির পাশে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে অনেক মানুষ অংশগ্রহণ করেছিল। বোমা বিস্ফোরণের মতো একটি প্রচণ্ড শব্দের পর ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। আমি মনে করেছিলাম বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন ফ্রি আচেহ মুভমেন্ট হামলা চালাচ্ছে।’

এরপর ৬৮ বছর বয়সী এই ইমাম যোগ করেন, ‘কিছুক্ষণের মধ্যেই সুনামি আঘাত হানে। ৩০ মিটার উঁচু সুনামির আঘাতে আশেপাশের সব বসতবাড়ি, ভবন ও গাছ ধ্বংস হয়ে যায়। মসজিদটির গম্বুজের চেয়ে বেশি উঁচু ছিল সুনামির ঢেউগুলো। সুনামির চার মাস পর আমি ওই জায়গায় গিয়ে অবাক হয়ে দেখি মসজিদটি প্রায় আগের মতোই আছে। বড় ধরনের কোনো ক্ষতিই হয়নি।’

আরএম/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ