সোমবার, ২৫ আগস্ট ২০২৫ ।। ১০ ভাদ্র ১৪৩২ ।। ২ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
মাওলানা যাইনুল আবিদীন রচিত ‘আমাদের নবীজি’ গ্রন্থের পাঠ উন্মোচন অনুষ্ঠিত  রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশের পাশে যুক্তরাজ্যসহ ১১ দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকে সুকুক বিষয়ে শরিয়াহ প্রস্তাবনা প্রদান হিজাব ও দাড়ি নিয়ে বৈষম্য, জড়িতদের শাস্তি দাবি হেফাজতের প্রধান নির্বাচন কমিশনারের আচরণ প্রশ্নবিদ্ধ : পীর সাহেব চরমোনাই ফজলুর রহমান সময় চাইলেন ৭ দিন, বিএনপি দিল ২৪ ঘণ্টা দাড়ি রাখায় শাস্তি প্রদান ধর্মীয় অধিকার কেড়ে নেওয়ার শামিল: জমিয়ত ফেসবুকের অন্যায্য আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করলেন ইবনে শাইখুল হাদিস অভিযুক্ত শিক্ষিকার বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করুন: ইসলামী আন্দোলন মহিলা ইউনিট বগুড়ায় সমকামিতা ও এলজিবিটিকিউ এজেন্ডার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ

ঋণের সুদ বাড়ায় লোকসানে চিনিকল: শিল্পমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: ক্রমাগত ঋণের সুদ বৃদ্ধি পাওয়ায় চিনিকলে খরচ ও লোকসান বেড়েছে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।

তিনি বলেছেন, ফসলের বহুমুখীকরণের কারণে আখ চাষ কমে যাচ্ছে। লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী আখ না পাওয়ায় চিনিকলগুলোতে লোকসান বৃদ্ধি পাচ্ছে। এছাড়া, সরকারের কাছ থেকে আর্থিক সহায়তা না পাওয়ায় ব্যাংক হতে উচ্চ সুদে ঋণ নিয়ে চিনিকলগুলো পরিচালিত হচ্ছে। ফলে ক্রমাগত ঋণের সুদ বাড়ায় চিনিকলে খরচ ও লোকসান বেড়েছে।

মঙ্গলবার (১ নভেম্বর) জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে মন্ত্রী এ তথ্য জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠকের শুরুতে প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মসিউর রহমান রাঙ্গার প্রশ্নের জবাবে চাহিদা থাকা সত্ত্বে চিনিকলের লোকসানের কথা সংসদে জানান।

নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, সরকার থেকে আখ ও চিনির মূল্য নির্ধারণ করার কারণে অনেক সময় বাজারের চাহিদা ও ভোক্তাদের বিষয় বিবেচনা করে চিনির মূল্য কমানোর প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু আখের মূল্য স্থির থাকে। এতে লোকসান বেশি হচ্ছে।

তিনি বলেন, উন্নত জাতের আখের জাত উদ্ভাবন না হওয়া, দক্ষ জনবলের অভাব এবং শ্রম নির্ভর কারখানার হওয়ায় চিনি আহরণ হার হ্রাস পেয়েছে। চিনি শিল্পকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে উন্নীত করতে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে।

নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়নের প্রশ্নের জবাবে শিল্পমন্ত্রী বলেন, দেশে ইউরিয়া সারের মজুদ (২৩ অক্টোবর ২০২২ পর্যন্ত) ৭ দশমিক ৩৩ লাখ মেট্রিক টন। জুন ২০২৩ পর্যন্ত নিরাপত্তা মজুদ ৮ লাখ টনসহ সারের প্রয়োজন ২৫ দশমিক ৯৬ মেট্রিক টন। প্রয়োজনীয় ২৫ দশমিক ৯৬ মেট্রিক টন স্থানীয় কারখানার উৎপাদন ও বিদেশ হতে আমদানি করে চাহিদা পুরণের পরিকল্পনা রয়েছে।

-এসআর


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ