সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ৭ পৌষ ১৪৩২ ।। ২ রজব ১৪৪৭

শিরোনাম :
ইসরায়েলের কারাগারে কুকুর লেলিয়ে পুরুষ ফিলিস্তিনিকে ধর্ষণ কোরআনের হাফেজদের পাশে থাকার ঘোষণা বিএনপি প্রার্থী হাবিবের নতুন এআই মডেল ‘দ্য কোর’ চালু করল আল জাজিরা চাকরিতে যোগ দিলেন না হিজাবে টান দেওয়া সেই ভারতীয় নারী ফয়সালসহ সংশ্লিষ্টদের ব্যাংকে ১২৭ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন বিনা টিকিটে রেলওয়ে ভ্রমণ, এক দিনেই ১৪ লাখের বেশি টাকা আদায় সৌদি আরবে এক সপ্তাহে প্রায় ১৮ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার ফয়সালের ভারতে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা প্রচার করা কৌশল হতে পারে: রফিকুল ইসলাম দীপু চন্দ্র ও শিশু আয়েশাকে পুড়িয়ে হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ হেফাজতে ইসলামের রজব মাসের চাঁদ দেখা গেছে

ঋণের সুদ বাড়ায় লোকসানে চিনিকল: শিল্পমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: ক্রমাগত ঋণের সুদ বৃদ্ধি পাওয়ায় চিনিকলে খরচ ও লোকসান বেড়েছে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।

তিনি বলেছেন, ফসলের বহুমুখীকরণের কারণে আখ চাষ কমে যাচ্ছে। লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী আখ না পাওয়ায় চিনিকলগুলোতে লোকসান বৃদ্ধি পাচ্ছে। এছাড়া, সরকারের কাছ থেকে আর্থিক সহায়তা না পাওয়ায় ব্যাংক হতে উচ্চ সুদে ঋণ নিয়ে চিনিকলগুলো পরিচালিত হচ্ছে। ফলে ক্রমাগত ঋণের সুদ বাড়ায় চিনিকলে খরচ ও লোকসান বেড়েছে।

মঙ্গলবার (১ নভেম্বর) জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে মন্ত্রী এ তথ্য জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠকের শুরুতে প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মসিউর রহমান রাঙ্গার প্রশ্নের জবাবে চাহিদা থাকা সত্ত্বে চিনিকলের লোকসানের কথা সংসদে জানান।

নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, সরকার থেকে আখ ও চিনির মূল্য নির্ধারণ করার কারণে অনেক সময় বাজারের চাহিদা ও ভোক্তাদের বিষয় বিবেচনা করে চিনির মূল্য কমানোর প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু আখের মূল্য স্থির থাকে। এতে লোকসান বেশি হচ্ছে।

তিনি বলেন, উন্নত জাতের আখের জাত উদ্ভাবন না হওয়া, দক্ষ জনবলের অভাব এবং শ্রম নির্ভর কারখানার হওয়ায় চিনি আহরণ হার হ্রাস পেয়েছে। চিনি শিল্পকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে উন্নীত করতে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে।

নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়নের প্রশ্নের জবাবে শিল্পমন্ত্রী বলেন, দেশে ইউরিয়া সারের মজুদ (২৩ অক্টোবর ২০২২ পর্যন্ত) ৭ দশমিক ৩৩ লাখ মেট্রিক টন। জুন ২০২৩ পর্যন্ত নিরাপত্তা মজুদ ৮ লাখ টনসহ সারের প্রয়োজন ২৫ দশমিক ৯৬ মেট্রিক টন। প্রয়োজনীয় ২৫ দশমিক ৯৬ মেট্রিক টন স্থানীয় কারখানার উৎপাদন ও বিদেশ হতে আমদানি করে চাহিদা পুরণের পরিকল্পনা রয়েছে।

-এসআর


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ