বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২১ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
ইসলামি আইন চালু হলে অধিকার নিয়ে আন্দোলন করতে হবে না: মুজিবুর রহমান পাবলিক ট্রান্সপোর্টে যৌন হয়রানি: নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন ৯ জেলায় জনবল নিয়োগ দিচ্ছে আকিজ গ্রুপ  ‘আমেরিকা কিছুটা সার্বভৌমত্ব হারিয়েছে’, জোহরান মামদানির জয়ে ট্রাম্পের প্রথম প্রতিক্রিয়া চব্বিশের যুবশক্তিকে নিয়েই ইনসাফের বাংলাদেশ গড়তে চাই মাসনা মাদরাসার  বার্ষিক মাহফিল—আত্মশুদ্ধি ও রূহানিয়্যাতের মহামিলন সৌদিতে সভা-সমাবেশ নিয়ে কঠোর সতর্কতা বাংলাদেশ দূতাবাসের ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর প্রত্যয় জোহরান মামদানির প্রধান উপদেষ্টার কাছে জামায়াতে ইসলামীসহ ৮ দল স্মারকলিপি দেবে আজ প্রথম মুসলিম দেশ হিসেবে তামাক নিষিদ্ধের ঘোষণা দিল মালদ্বীপ

প্রজাতন্ত্র দিবসে ভারতবর্ষকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আল্লামা সাইয়্যেদ আরশাদ মাদানি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মুহাম্মদ নুরুল আলম খান।। ভারতের ৭৩ তম প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে ভারতবর্ষকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের আমির, দারুল উলুম দেওবন্দের সিনিয়র উসতায, আল্লামা সাইয়্যেদ আরশাদ মাদানি।

আজ বুধবার জমিয়তের অফিসিয়াল ফেসবুকে দেয়া এক বার্তায় তিনি এ শুভেচ্ছা জানান।

শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি বলেন, এই দেশ শান্তি, মানবতাবাদ এবং ধর্মনিরপেক্ষতা ছাড়া উন্নয়ন করতে পারে না। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত অন্যান্য জনসাধারণের সমস্যা জাতীয়তাবাদকে চতুর্মুখী ষড়যন্ত্রের আবহে ফেলে সাম্প্রদায়িকতা প্রতিষ্ঠার ইচ্ছাকৃত প্রয়াস চলছে। শতাব্দী ধরে এই রাজ্য শান্তি, ঐক্য ও সভ্যতার দোলনা হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। এই প্রজাতন্ত্র দিবসটি সংখ্যাগরিষ্ঠ এবং সংখ্যালঘু উভয়ের জন্যই মঙ্গলের কারণ হয়ে উঠুক বলে আমি আশা করি।

ভারতবর্ষের সম্পূর্ণ নাম হল সার্বভৌম সমাজতান্ত্রিক ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক সাধারণতন্ত্র ।ভারতে সাধারণতন্ত্র দিবস বা প্রজাতন্ত্র দিবস পালিত হয় ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি তারিখে ভারত শাসনের জন্য ১৯৩৫ সালের ভারত সরকার আইনের পরিবর্তে ভারতীয় সংবিধান কার্যকরী হওয়ার ঘটনাকে স্মরণ করে।

এটি ভারতের একটি জাতীয় দিবস। ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি ভারতীয় গণপরিষদ সংবিধান কার্যকরী হলে ভারত একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত হয়।

কার্যকরী হওয়ার ঠিক দুই মাস আগে, ১৯৪৯ খ্রিঃ ২৬ নভেম্বর গণপরিষদ কর্তৃক ভারতের সংবিধান অনুমোদিত হয়। ২৬ জানুয়ারি দিনটিকে সংবিধান কার্যকর করার জন্য বেছে নেওয়া হয়েছিল কারণ ১৯৩০ খ্রিঃ ঐ একই দিনে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস কর্তৃক পূর্ণ স্বরাজের সংকল্প ঘোষিত ও গৃহীত হয়েছিল।

এই দিনটি ভারতের তিনটি জাতীয় দিবসের অন্যতম। অন্য দু'টি জাতীয় দিবস যথাক্রমে স্বাধীনতা দিবস ও গান্ধী জয়ন্তি এই দিন সারা ভারতেই নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কেন্দ্রীয় কুচকাওয়াজের অনুষ্ঠানটি হয় নতুন দিল্লির রাজপথে। ভারতের রাষ্ট্রপতি এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকেন। সূত্র: আসরে হাজির, উইকিপিডিয়া

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ