মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ৮ পৌষ ১৪৩২ ।। ৩ রজব ১৪৪৭

শিরোনাম :
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের তিতুমীর কলেজ শাখার সহ-সভাপতি গ্রেপ্তার গ্রেপ্তার নিরীহ সমালোচনাকারীদের মুক্তি না দিলে ক্ষোভ বাড়বে: হেফাজতে ইসলাম‎ ভারত ও পাকিস্তান থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার নির্বাচনে ম্যাজিস্ট্রেটের সংখ্যা না বাড়লে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় পুলিশ দল ব্যবস্থা নিলেও নির্বাচন করব: রুমিন ফারহানা হাসনাত আবদুল্লাহর পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন দলীয় নেতাকর্মীরা ‘ভারত যদি বাংলাদেশে নজর দেয় - পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্রগুলো জবাব দেবে’ নোয়াখালীর হাতিয়ায় চর দখল নিয়ে দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ৫ ২৫ ডিসেম্বরের পর লাগাতার কর্মসূচি: ইনকিলাব মঞ্চ ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে সরকার কাজ করছে : অর্থ উপদেষ্টা

নির্বাচনে ম্যাজিস্ট্রেটের সংখ্যা না বাড়লে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় পুলিশ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাঠে ম্যাজিস্ট্রেটের সংখ্যা বাড়ানোর দাবি করেছেন পুলিশ সুপাররা। এমনটি বাস্তবায়ন না হলে পুলিশের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চেয়েছেন তারা। নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনের সম্মেলনে অংশ নিয়ে এ দাবি জানান তারা। পাশাপাশি সুষ্ঠু ভোটের জন্য নানান দাবির কথা তুলে ধরেন।

মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের অডিটোরিয়ামে ডিসি-এসপি, সব রেঞ্জের ডিআইজি, বিভাগীয় কমিশনার ও আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সম্মেলনে এমন দাবির কথা জানান এসপিরা।

এসপিরা বলেন, আমরা প্রতিনিয়ত অভিযান পরিচালনা করে আসামিসহ অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করছি। আমাদের যানবাহন সংকট রয়েছে। পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় জনবল বাড়ানো প্রয়োজন। একই দিনে দুটি নির্বাচন বড় চ্যালেঞ্জ হবে। নির্বাচনের দিন অসুস্থ, প্রতিবন্ধী ব্যক্তি ভোট দিতে গেলে পুলিশকে বলা হয় সহযোগিতা করার জন্য। এখানে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির কর্মীদের রাখার জন্য সুপারিশ করেন তারা।

পুলিশ সুপাররা আরও বলেন, বিগত নির্বাচনগুলোতে পুলিশের যে বাজেট ছিল এটা বৈষম্য ছিল। এই নির্বাচনে বাজেট বাড়ানো প্রয়োজন। পাশাপাশি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বাড়ানোর জন্য সুপারিশ করছি। এছাড়া আমরা পুলিশের ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার চাই।

সম্মেলনে জেলা প্রশাসকরা বলেন, মাঠ পর্যায়ে এখনো যে বৈধ অস্ত্র রয়েছে, দ্রুত সেগুলো উদ্ধার করতে আপনাদের সহযোগিতা চাই। দূর অঞ্চলে যাতায়াতের জন্য হেলিকপ্টার দেওয়ার সুপারিশ করছি। এআই এবং অপতথ্য প্রচার আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ। আমরা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করছি। আইনের বাইরে আমরা একটি কাজও করতে রাজি নই। আমাদের অনেক উপজেলায় গাড়ি পুড়ে গেছে এবং সেসব উপজেলায় গাড়ি প্রয়োজন। এছাড়া গণভোটের প্রচারের জন্য সময় বাড়ানো দরকার। সীমান্ত জেলাগুলোতে নিরাপত্তা বাড়ানো প্রয়োজন বলেও জানান ডিসিরা।

আরএইচ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ