শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫ ।। ৯ কার্তিক ১৪৩২ ।। ৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় ইসকন নিষিদ্ধের কোনো বিকল্প নেই’ মাদরাসার ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার নতুন মানবণ্টন নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির আজ বাজিতপুর যাচ্ছেন আল্লামা নূরুল ইসলাম ওলিপুরী বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা ভাঙ্গায় ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ  ‘আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক অস্থিরতা দূর করতে সিরাতের বাস্তবায়ন জরুরি’ খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলন সফল করতে পীর সাহেব চরমোনাইয়ের আহ্বান খুরশিদ আলম কাসেমীর বাবার ইন্তেকাল, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মহাসচিবের শোক ‘অভিভাবকরা স্কুল বাদ দিয়ে কওমি মাদরাসার দিকে ঝুঁকছেন’

নতুন দল গঠনে জনমত সংগ্রহে সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর থেকেই আলোচনা শোনা যাচ্ছিল ছাত্র-জনতার নতুন দল গঠন করা হবে। এ নিয়ে দেশের মানুষের মনে নানা কৌতূহল সৃষ্টি হয়েছে।  

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির উদ্যোগে চলতি ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয়ার্ধে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ ঘটতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে নতুন দল সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মতামত জানতে চেয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) তিনি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, 'ছাত্র-তরুণদের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক দল আসছে! আপনি কেমন দল চান আমরা তা জানতে চাই এবং সে আদলেই দলটি গড়তে চাই।’ এছাড়াও নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনমত সংগ্রহে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। 

জানা যায়, নতুন দলটি আদর্শগতভাবে মধ্যপন্থী ধারার হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের একজন তরুণ উপদেষ্টা পদত্যাগ করে নতুন এই দলের দায়িত্ব নিতে পারেন।

আজ (বুধবার) দুপুর ১২টায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন তাদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নতুন রাজনৈতিক দল নিয়ে জনমত গঠনে সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি বিষয়ক সংবাদ সম্মেলন করেছে ।
এদিকে উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম এক সংবাদমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে বলেন, দলের নাম এখনো চূড়ান্ত হয়নি। ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয়ার্ধে দলের আত্মপ্রকাশের বিষয়ে চিন্তা করা হচ্ছে। ১৫ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এটা হতে পারে।

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের প্রয়োজনীয়তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিজেদের ব্যানারে সক্রিয় হয়েছে। তাদের কর্মীরা নিজ নিজ ব্যানারে চলে গেছেন। কিন্তু যাদের কোনো দল নেই, তাদের মধ্যেও একধরনের রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষা আছে। নেতৃত্ব বা রাষ্ট্র গঠনে ভূমিকা রাখতে তারাও এগিয়ে আসতে চান। এই শক্তিটাকে সংহত ও মজবুত করার জন্য একটা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রয়োজনীয়তা সৃষ্টি হয়েছে। গণঅভ্যুত্থানের পর থেকেই এ ধরনের একটা গুঞ্জন ছিল। তখন থেকেই আমরা ভেবেছি- রাজনৈতিক দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে সরকারকে সংহত করা প্রয়োজন।’ 

এমএইচ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ