সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ ।। ১৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
ইসলামী অনুশাসন প্রতিষ্ঠা ছাড়া দুর্নীতি নির্মূল করা সম্ভব নয় : মাওলানা মুহাম্মাদ ইমতিয়াজ আলম বিএনপির সঙ্গে জোট করার বিষয়ে যা বললেন রাশেদ খাঁন মহাসড়কে পড়ে ছিল নৌবাহিনী সদস্যের মরদেহ জামিন পাননি বাউল শিল্পী আবুল সরকার, শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ ‘দীনি শিক্ষাব্যবস্থায় গুণগত মানের ঘাটতি উদ্বেগজনকভাবে বেড়েছে’ আলোকিত সমাজ গড়তে শিক্ষকদের জন্য উন্নত কর্মপরিবেশ সৃষ্টি করতে চাই : মাসুদ সাঈদী এবার লাখো কণ্ঠে কোরআন তেলাওয়াত আয়োজনের ঘোষণা হুমায়ুনের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৯০ টন পেঁয়াজ আমদানি মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তার সঙ্গে চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের বৈঠক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে আইনি নোটিশ

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে প্রতিরক্ষা চুক্তি করলেন পুতিন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
সংগৃহীত

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। পিয়ংইয়ং সফরকালে বুধবার ( ১৯ জুন ) এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তিকে ‘জোটের মতো’ বলে উল্লেখ করেছেন কিম। খবর রয়টার্সের।

রাশিয়ার সোভিয়েত পরবর্তী নীতি পুরোপুরি পাল্টে দেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন পুতিন। ২০০০ সালের জুলাই মাসের পর এটিই পুতিনের প্রথম পিয়ংইয়ং সফর। ধারণা করা হচ্ছে, ইউক্রেনের প্রতি পশ্চিমাদের ক্রমবর্ধমান সমর্থনের কারণেই উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করার পথে হাঁটছেন পুতিন।

বৈঠক শেষে একটি বিস্তৃত কৌশলগত অংশীদারিত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন দুই নেতা। পুতিন বলেছেন, নতুন দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষার চুক্তির ফলে দুই দেশের যেকোনও একটি আক্রমণের শিকার হলে এগিয়ে আসবে অন্য দেশ।

এদিকে উত্তর কোরিয়াকে সমর্থনের জন্য রাশিয়াকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন কিম জং উন। ১৯৪৮ সালে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের সমর্থনে গঠিত হয়েছিল দেশটি।

অবশ্য নতুন চুক্তিতে প্রকৃত অর্থে কী লেখা রয়েছে তা প্রকাশ করা হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, এতে উত্তর-পূর্ব এশীয় অঞ্চলের দেশ উত্তর কোরিয়ার কৌশলগত ভারসাম্য রক্ষায় নাটকীয় পরিবর্তন থাকতে পারে। উত্তর কোরিয়াকে প্রতিরক্ষা প্রতিশ্রুতি যদি রাশিয়া দিয়ে থাকে তাহলে কোরীয় উপদ্বীপের উত্তেজনা নতুন মাত্রা পাবে। কারণ দক্ষিণ কোরিয়াকে সমর্থন দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র।

চীনের সঙ্গেও উত্তর কোরিয়ার একটি প্রতিরক্ষা চুক্তি রয়েছে। ফলে পুতিন ও কিমের সাম্প্রতিক ঘনিষ্ঠতা যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের এশীয় মিত্রদের মধ্যে উদ্বেগ বাড়িয়ে তুলতে পারে।

বিনু/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ