শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫ ।। ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ ।। ১৭ মহর্‌রম ১৪৪৭

শিরোনাম :
ছাত্ররা ঘরে ফিরে যায়নি, জুলাইও শেষ হয়নি : হাসনাত আব্দুল্লাহ জাতিসংঘ মানবাধিকার অফিস অনুমোদন ২৪এর শহীদদের রক্তের সাথে গাদ্দারি:মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী আফগানিস্তানের তুরগন্দি-হেরাত রেলওয়ে প্রকল্পে ৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগের নতুন চুক্তি স্বাক্ষর ত্রাণ নিতে গিয়ে প্রাণ গেছে ৮০০ ফিলিস্তিনির  ৪৫ বছরের ইমামকে মুসল্লিদের রাজকীয় বিদায় দিবালোকে পাথর মেরে হত্যায় সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জমিয়তের মিটফোর্ডে হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি ছাত্র জমিয়তের মসজিদে ঢুকে খতিবকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা আলমডাঙ্গায় আল মাহমুদের জীবন ও সাহিত্য বিষয়ক আলোচনাসভা ঝিনাইদহে হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে বিএনপি’র সমাবেশ ও বিক্ষোভ

গাজায় ৭ মাসে ইসরায়েলের ৬০০ সেনা খতম

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

গত ৭ অক্টোবর গাজায় অভিযান শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৭ মাসে ৬০০ জন সেনা কর্মকর্তা ও সদস্য হারিয়েছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। সোমবার আইডিএফের এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে এ তথ্য।

গাজায় সর্বশেষ নিহত ইসরায়েলি সেনার নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করেছে আইডিএফ। সোমবারের বিবৃতি এ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, ‘সেনা সদস্য নাদাভ কোহেনের (২০) মৃত্যুর মধ্যে দিয়ে গাজায় নিহত ইসরায়েলি সেনার সংখ্যা ৬০০ জনে পৌঁছেছে।’

গত ৭ অক্টোবর গাজার উত্তরাঞ্চলীয় ইরেজ সীমান্তে অতর্কিত হামলা চালিয়ে ইসরায়েলের ভূখণ্ডে প্রবেশ করে এক হাজার হামাস যোদ্ধা। সেখানে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জন মানুষকে হত্যার পাশাপাশি ২৪০ জনকে জিম্মি হিসেবেও ধরে নিয়ে যায় তারা।

অভূতপূর্ব এই হামলার জবাবে সেই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে আইডিএফ। ইসরায়েলি সেনাদের গত প্রায় ৭ মাসের অভিযানে এ পর্যন্ত গাজায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৩২ হাজার ৭০০ জন মানুষ, আহত হয়েছেন আরও প্রায় ৭৫ হাজার জন। হতাহতদের অধিকাংশই বেসামরিক ফিলিস্তিনি।

এছাড়া ইসরায়েলি বাহিনীর বোমায় বাস্তুচ্যুত হয়েছেন আরও লাখ লাখ ফিলিস্তিনি।

গত নভেম্বরে ৭ দিনের অস্থায়ী বিরতি ঘোষণা করেছিল দু’পক্ষ। সেই বিরতির সময় নিজেদের কব্জায় থাকা জিম্মিদের মধ্যে থেকে ১০৮ জনকে মুক্তি দিয়েছিল হামাস। বাকিদের মুক্ত করতে গাজায় গত বেশ কিছুদিন ধরে গাজায় দ্বিতীয় দফা যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে আসছে আন্তর্জাহিতক সম্প্রদায়। সম্প্রতি জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদেও এ সংক্রান্ত প্রস্তাব পাস হয়েছে।

কিন্তু ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এবং তার নেতৃত্বাধীন যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভার সদস্যরা এ দাবি কানে তুলছেন না।

সূত্র : আল আরাবিয়া, টাইমস অব ইসরায়েল

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ