বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ ।। ২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
১৮ ঘণ্টা পরেও উদ্ধার হয়নি ৩০ ফুট গভীরে আটকে পড়া সেই শিশু আগামী নির্বাচনে ইসলামকে বিজয়ী করতে হবে: পীর সাহেব চরমোনাই নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে কোরআন কনফারেন্স ও সিরাহ প্রদর্শনী চব্বিশের বিপ্লবের ফসল ঘরে তুলবই: ইবনে শাইখুল হাদিস জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে হাতপাখার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: পীর সাহেব চরমোনাই ‘মানুষ জানতে চায় ক্ষমতায় গেলে রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের জন্য কী করবে’ খালেদা জিয়াকে দেখতে হাসপাতালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাজারবাগে পুলিশ কর্মকর্তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার পদত্যাগের পর আসিফ-মাহফুজকে যে পরামর্শ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা কারওয়ান বাজারে মুঠোফোন ব্যবসায়ীদের সড়ক অবরোধ

কুয়েতের নতুন প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ সাবাহ আল সালেম 

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

কুয়েতের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পেলেন ড. শেখ মোহাম্মদ সাবাহ আল-সালেম আল-সাবাহ। সম্প্রতি কুয়েতের আমির শেখ নাওয়াফ আল আহমাদ আল জাবের আল সাবাহ'র ইন্তেকালের পর নতুন আমির হিসেবে নিয়োগ পান তিনি। কুয়েতের আমির একটি আমিরি ডিক্রি জারির মাধ্যমে ডিক্রি জারির মাধ্যমে শেখ মোহাম্মদ সাবাহ আল সালেমকে নতুন সরকার গঠনের আহ্বান জানানো হয়। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।  


কুয়েত নিউজ এজেন্সি (কুনা) জানায়, বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) কুয়েতের আমির একটি আমিরি ডিক্রি জারি করেন। তাতেই ডক্টর শেখ মোহাম্মদ সাবাহ আল-সালেম আল-সাবাহকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগের বিষয়টি জানানো হয়। এছাড়া ডিক্রিতে শেখ মোহাম্মদ সাবাহ আল সালেমকে নতুন সরকার গঠনের আহ্বান জানানো হয়।


শেখ মোহাম্মদ সাবাহ আল সালেমের জন্ম ১৯৫৫ সালে। তিনি কুয়েতের ১২তম আমির শেখ সাবাহ আল সালেম আল সাবাহর চতুর্থ ছেলে। ১৯৬৫-১৯৭৭ সাল পর্যন্ত কুয়েতের আমির ছিলেন তার বাবা। 

নতুন এ প্রধানমন্ত্রী ক্যালিফোর্নিয়ার ক্লেরমন্ট কলেজ থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রি এবং হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতি ও মধ্যপ্রাচ্য স্টাডিজে পিএইচডি ডিগ্রি নেন। এর আগে ২০২২ সালের ১৯ জুলাই তাকে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রী পদে নিযুক্ত হওয়ার আগে তিনি কুয়েতের উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এছাড়া তিনি ১৯৯৩-২০০১ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে কুয়েতের রাষ্ট্রদূত পদে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে ২০০৩ সালের জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত তিনি কুয়েতের অর্থমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন।

এরপর ২০০৬ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বে থেকেই তিনি দেশটির উপ-প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পান। কুয়েত সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠলে এর প্রতিবাদে ২০১১ সালের ১৮ অক্টোবর পদত্যাগ করেন তিনি। পদত্যাগের পর তিনি অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে ভিজিটিং ফেলো হিসেবে কাজ শুরু করেন। 

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ