বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫ ।। ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, প্রস্তুত করা হচ্ছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ নারী নীতিমালা নিয়ে জাতীয় সেমিনারে শীর্ষ আলেম-রাজনীতিকরা ‘মানবিক করিডোর’ প্রতিষ্ঠার আগে জাতীয় ঐকমত্য তৈরি করতে হবে সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ দেখতে চায় বিএনপি : মির্জা ফখরুল ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি স্থগিত প্রতিহিংসা-প্রতিশোধ শান্তি বয়ে আনতে পারে না: আমীরে জামায়াত শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে শাসন সংকট, মনোভাবের বিপর্যয় এবং সতর্কতার আহ্বান নিবরাস ইসলামিক রিসার্চ ফাউন্ডেশনে শিক্ষক নিয়োগ মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

দীর্ঘদিন ডায়েট করেও যে কারণে আপনার ওজন কমছে না

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: ওজন কমাতে অনেকেই নানা রকম ডায়েট করেন, কসরত করেন। কিন্তু কারো ক্ষেত্রে এসবে কোনো লাভই হয় না। কিন্তু কেন এমন হয়? আসুন, জেনে নেওয়া যাক ত্রুটিগুলো কোথায়-

এক- মাত্রাতিরিক্ত ক্যালরি কমালে বা খাদ্য উপাদান কমিয়ে দিলে ক্ষুধামান্দ্য, ক্লান্তি, দুর্বলতা, অমনোযোগ, বদমেজাজ ইত্যাদি সমস্যা হয়। আবার কী খাবেন, আর কী খাবেন না, তা নিয়ে অতিরিক্ত ভেবে মানসিক চাপ বাড়ে। মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টের অভাবে অপুষ্টিও হয়। শর্করা বেশি কমিয়ে দিলে মস্তিষ্কে গ্লুকোজ কমে, মানসিক অবসন্নতা দেখা দেয়।

দুই- ক্রাশ ডায়েটে প্রথমে ওজন খানিকটা কমলেও সাধারণ ডায়েটে ফিরে যাওয়ার পর দ্রুত ওজন বাড়তে থাকে। এই ডায়েটে আসলে দীর্ঘমেয়াদি সুফল পাওয়া যায় না। ক্রাশ ডায়েট দীর্ঘদিন করাও যায় না।

তিন- অনেক সময় আমরা ডায়েট করার নামে দুর্লভ, ব্যয়বহুল উপাদান বা সাপ্লিমেন্টের দিকে ঝুঁকি। ব্যয়বহুল হওয়ায় এ ধরনের ডায়েট অনিয়মিত হয়ে পড়া স্বাভাবিক। ফলে সুফল পাওয়া যায় না।

চার- ক্ষুধার্ত থাকার কারণে ঘুম কম হয়। নিদ্রাহীনতা হরমোনের তারতম্য ঘটায়। ক্ষুধা ও তৃপ্তি নিয়ন্ত্রক হরমোন গ্রেলিন ও লেপটিনের ওপর ঘুম প্রভাব ফেলে। ফলে ক্ষুধা আরও বেড়ে যায়। বিশেষ করে রাতে বারবার খাওয়া পড়ে। ফলে ওজন বাড়ে।

পাঁচ- ডায়েট করলেও প্রতিটি খাদ্য উপাদান গ্রহণ করতে হবে সঠিক মাত্রায়। অনেকেই প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদান দু–একটি পুরোপুরি বাদ দিয়ে দেন। এতে লাভ তো হয়ই না, বেশি দিন অনুসরণও করা যায় না।

ছয়- অতিরিক্ত ডায়েটের কারণে বিপাকক্রিয়া ধীর হয়ে যায়। এতে ক্যালরি খরচ তুলনামূলক কম হয়। ফলে সুফল কম পাওয়া যায়।

-কেএল


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ