ইন্টারনেট ধীরগতির জন্য ভিপিএনকে দায়ী করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
আজ মঙ্গলবার ৩০ জুলাই আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল সভাকক্ষে চলমান সময়ের সাইবার নিরাপত্তাবিষয়ক জরুরি সভা পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
ইন্টারনেটের গতি কম থাকা নিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ইন্টারনেটে কোনো রেস্ট্রিকশন রাখিনি, কোনো বাধা রাখিনি। আমাদের টেকনিক্যাল পার্সনরা বলেছেন যে, ভিপিএন ব্যবহার প্রায় ৫ হাজার শতাংশ বেড়েছে। যারা ভিপিএন ব্যবহার করছে তারা অন্য দেশের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করছে। ফলে বিদেশে ব্যান্ড উইথের ব্যবহার বেড়ে যাচ্ছে। এটা অন্যতম কারণ ইন্টারনেট স্লো থাকার।’
‘ভিপিএন ব্যবহারে সাইবার ঝুঁকি বাড়ছে। ভিপিএন অ্যাপ্লিকেশনগুলো আমরা ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান যারাই ব্যবহার করি না কেন, আমাদের নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ পরামর্শ দিয়েছেন যে ভিপিএন ব্যবহার করা মানেই হচ্ছে ডেটা ঝুঁকির মধ্যে পড়া।’- সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ পরামর্শ দিয়েছেন যেন আমরা গণমাধ্যমে ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা সরকারের সব পর্যায়ে এ বার্তা পৌঁছে দেই যে, ভার্চ্যুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক অ্যাপ্লিকেশনগুলো ব্যবহার করা আমাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।’
হাআমা/
 
                              
                           
                              
                           
                         
                              
                          _original_1722355133.jpg) 
                        
                                                  
                                                  
                                               
                                                  
                                               
                                      
                                         
                                      
                                         
                                      
                                         
                                      
                                         
                               
                               
                              _medium_1759904896.jpg)