বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫ ।। ১৯ আষাঢ় ১৪৩২ ।। ৮ মহর্‌রম ১৪৪৭

শিরোনাম :
কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমায় যে ফলগুলো খেলাফত আন্দোলনের সাথে সমমনা ইসলামি দলসমূহের বৈঠক অনুষ্ঠিত কুরআনের মহব্বত থেকেই আমার রাজনীতিতে আসা: শায়খ নেছার আহমদ জুলাই যোদ্ধাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে: আখতার হোসেন ৪৯ অনুচ্ছেদ সংশোধন, বিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণ বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জুলাই গণঅভ্যুত্থান ও শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ নাশরুস সীরাহ’র সীরাত প্রতিযোগিতা, চলছে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন ঢাকায় জাতিসংঘের কার্যালয়: তীব্র নিন্দা ধর্মীয় নেতাদের মহাসমাবেশে আসার পথে আহত কর্মীদের দেখতে হাসপাতালে শায়খে চরমোনাই  ইবনে শাইখুল হাদিস এর আগমন উপলক্ষে শৈলকুপায় ব্যাপক প্রস্তুতি

সবাইকে ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনতে হবে : প্রধানমন্ত্রী


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ক্যাশলেস সোসাইটি বিনির্মাণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গুরুত্ব অসীম। ব্যাংকিং খাতে সেবাটা যাতে আরও সুষ্ঠু ও সুরক্ষিত হয়, সেদিকে বিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে। আর ক্যাশলেস সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করতে দেশের সব মানুষকে ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনতে হবে।

বুধবার (১ নভেম্বর) ‍‘ন্যাশনাল কার্ড স্কিম টাকা-পে (Taka pay)’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, পঁচাত্তরের পর যারা ক্ষমতায় আসে, তারা জাতির পিতা যেখানে দেশটাকে রেখে গিয়েছিল সেই অবস্থানে ধরে রাখতে পারেনি। মাথাপিছু আয়, প্রবৃদ্ধি কমে গিয়েছিল। দেশ সম্পূর্ণ পরনির্ভরশীল হয়ে পড়ে। অন্যের কাছে হাত পেতে চলা—এটাই যেন আমাদের নিয়তি ছিল। যাইহোক আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর থেকে আমাদের প্রচেষ্টাই ছিল আমরা নিজের পায়ে দাঁড়াব, নিজেদের আর্থিক ব্যবস্থাপনা আমরা গড়ে তুলব। সেইসঙ্গে কর্মসংস্থানের ব্যাপক সুযোগ সৃষ্টি করব।

তিনি বলেন, ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ মাত্র পাঁচ বছর আমরা সময় পেয়েছিলাম। সে সময় আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করি, বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি করি এবং আমরা অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতকেও সম্পূর্ণ উন্মুক্ত করে দেই। কিন্তু ২০০১ থেকে ২০০৮ আমরা সরকার ক্ষমতায় আসতে পারেনি। তখন আবার দেশ পিছিয়ে যায়।

সরকারপ্রধান বলেন, ২০০৯ থেকে ২০২৩ আমরা সরকারে আছি। ২০০৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। সেটি আমরা করেছি। আজকের বাংলাদেশ কারও করুণা ভিক্ষা করে না। আমরা এখন বিশ্ব দরবারে মর্যাদা নিয়ে চলতে পারি। যেটা আমাদের লক্ষ্য ছিল। এখন যেখানেই আমরা যাই, বাংলাদেশ নাম শুনলে দেখবেন আলাদা একটা মর্যাদা আমরা অর্জন করতে পেরেছি গত ১৪-১৫ বছরে। আমাদের লক্ষ্য এখন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা।

এনএ./

 


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ