বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ ।। ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ ।। ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
জামিয়া বিন্নুরিয়া আলামিয়্যাহ করাচীতে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের ঈর্ষণীয় সাফল্য বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে থাকবে রাশিয়া আগামীকাল ঢাকায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিক্ষোভ কেফিয়াহ: রুমাল যেভাবে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধের প্রতীক হয়ে উঠল বাংলাদেশের উন্নয়ন অনেক দেশেরই সহ্য হয় না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী রোববার নূরানী তালীমুল কুরআন বোর্ডের ফল প্রকাশ মোবাইলে রেমিট্যান্স বিতরণে সীমা বাড়লো প্রার্থীদের সম্পদ বৃদ্ধি, এখনই কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না দুদক তেজগাঁওয়ে ট্রেনে ক্রেনের আঘাত, ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ বাংলাদেশে গার্মেন্টসের স্থায়িত্বে শ্রম অধিকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: পিটার হাস

গজল বা নাশিদে বাজনা থাকলে সেটা কি শোনা যাবে


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: ইন্টারনেট

বর্তমানে গজল বা নাশীদকে ইসলামী সংগীত বলা হয় এবং এই ইসলামী সংগীতের নামে অনেক শিল্পী সেই সংগীতে মিউজিক ব্যবহার করে। এর মধ্যে বাংলাদেশের অনেক পরিচিত মুখ রয়েছে। এই ব্যাপারে শরীয়তের বিধান কী?

উত্তর-
বাদ্য-বাজনা শোনা নাজায়েয। তাই হামদ-নাতের সাথে বাদ্য-বাজনা থাকলে ঐ হামদ-নাত শোনা জায়েয হবে না। এছাড়া হামদ-নাত, গজলের সাথে এটা যুক্ত করা বেয়াদবিও বটে। তাই এ থেকে বিরত থাকা কর্তব্য। তবে হামদ-নাত, গজল যদি সম্পূর্ণ বাজনা ও মিউজিক মুক্ত হয় এবং তার কথা যদি সহীহ হয়, শরীয়তের কোনো আকীদা বা নির্দেশের পরিপন্থী না হয় তাহলে তা বলা ও শোনা জায়েয।

উল্লেখ্য যে, যারা হামদ-নাত বা ইসলামী ধাঁচের গজল পরিবেশন করবে তাদের দায়িত্ব হল এতে স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখা এবং গানের সুরে তা না বলা। তদ্রূপ এসব ক্ষেত্রে অন্যদের পরিভাষা যেমন কনসার্ট, গান ইত্যাদি শব্দও পরিহার করা উচিত।

-সহীহ বুখারী, হাদীস ৫৫৯০; সুনানে আবু দাউদ, হাদীস ৩৬৮৫; মুসতাদরাকে হাকেম, হাদীস ৬৯০৮; খুলাসাতুল ফাতাওয়া ৪/৩৪৫; ফাতহুল কাদীর ৬/৪৮১; আলবাহরুর রায়েক ৭/৮৮; ইসলাম আওর মূসিকী, মুফতী মুহাম্মাদ শফী রাহ.

সূত্র: মাসিক আল কাউসার, রবিউল আউয়াল, ১৪৪০ হিজরি

কেএল/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ