সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ১৭ ভাদ্র ১৪৩২ ।। ৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনায় শায়খ আহমাদুল্লাহর শোক নির্বাচনে নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর সদস্যরাও দায়িত্ব পালন করবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা উপাচার্যকে ক্ষমা চাইতে হবে, অন্যথায় ‘কঠোর আন্দোলন’: বাকৃবি শিক্ষার্থীরা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নিয়ে জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠক আল-আকসার ঐতিহাসিক পরিচয় মুছে দেওয়ার ষড়যন্ত্র ইসরায়েলের! আরো ৭ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা ছোটকাল থেকেই বাচ্চাদের জিদ নিয়ন্ত্রণের ১০ কৌশল ইমামকে লাঞ্ছিত করার ঘটনায় অভিযুক্তকে জুতাপেটা, সালিশে মীমাংসা নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি, নেওয়া হবে কেবিনে সরকারের চিন্তা শুধু কী করলে এনসিপির সুবিধা হবে : মাসুদ কামাল

১৯৭১ সালে ‘ডুবে যাওয়া’ পাকিস্তানের সাবমেরিনের খোঁজ পাওয়ার দাবি ভারতের

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

১৯৭১ সালে বঙ্গোপসাগরে ডুবে যাওয়া একটি পাকিস্তানি সাবমেরিনের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ পাওয়ার দাবি করেছে ভারত। দেশটির নৌবাহিনীর বিশেষ বাহন এই সাবমেরিনকে খুঁজে বের করেছে বলে জানা যায়। 

বিশাখাপত্তনমের খুব কাছেই নাকি এটির খোঁজ পাওয়া গেছে। 

মুক্তিযুদ্ধের সময় ১৯৭১ সালের ৪ ডিসেম্বর বঙ্গোপসাগরে তলিয়ে যায় পিএনএস গাজি নামের সাবমেরিনটি। সেটির ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পেয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনী।

১৯৭১ সালের ৪ ডিসেম্বর বঙ্গোপসাগরে তলিয়ে যাওয়া পাকিস্তানি সাবমেরিনটি আগে মার্কিন নৌবহরের অংশ ছিল। মার্কিন সামরিক বাহিনীতে এই ডুবোজাহজটি ইউএসএস ডিবালো নামে ব্যবহার হতো। 

পিএনএস গাজির ধ্বংসাবশেষ বিশাখাপত্তনম থেকে মাত্র ২ থেকে ২.৫ কিলোমিটার দূরে পাওয়া গেছে বলে দাবি করা হয়েছে। পানির তলায় মাত্র ১০০ মিটার গভীরে এই সাবমেরিনটিকে খুঁজে বের করে ভারতীয় নৌসেনার 'ডিপ সাবমার্জেন্স রেসকিউ ভেহিকেল'।

উল্লেখ্য, ডুবে যাওয়ার সময়ে পাকিস্তানের এই সাবমেরিনে ছিলেন ৯৩ জন নাবিক। যাদের মধ্যে ১১ জন ছিলেন অফিসার। ভারতের পূর্ব উপকূলের কাছে সমুদ্রে মাইন বসানোর জন্যে এই সাবমেরিনকে পাঠানো হয়েছিল। এছাড়া ভারতের বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত ধ্বংস করারও দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল পিএনএস গাজিকে। 

১৯৭১ সালের ১৪ নভেম্বর পাকিস্তান ছেড়ে ৪ হাজার ৮০০ কি. মি. পথ পাড়ি দিয়ে বিশাখাপত্তনমের কাছে এসে পৌঁছেছিল পিএনএস গাজি। এই সাবমেরিনকে ধ্বংস করতে আইএনএস রাজপুত নামের রণতরীকে মোতায়েন করে ভারত। সমুদ্রে পাকিস্তানি ডুবোজাহাজকে চিহ্নিত করে 'ডেপথ চার্জ'-এর মাধ্যমে সেটিকে ধ্বংস করে ভারতীয় রণতরী। অন্যদিকে পাকিস্তানের দাবি ছিল, দুর্ঘটনার কারণে ধ্বংস হয়ে যায় সেটি।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ