মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ ।। ১৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
ইসলামী অনুশাসন প্রতিষ্ঠা ছাড়া দুর্নীতি নির্মূল করা সম্ভব নয় : মাওলানা ইমতিয়াজ আলম বিএনপির সঙ্গে জোট করার বিষয়ে যা বললেন রাশেদ খাঁন মহাসড়কে পড়ে ছিল নৌবাহিনী সদস্যের মরদেহ জামিন পাননি বাউল শিল্পী আবুল সরকার, শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ ‘দীনি শিক্ষাব্যবস্থায় গুণগত মানের ঘাটতি উদ্বেগজনকভাবে বেড়েছে’ আলোকিত সমাজ গড়তে শিক্ষকদের জন্য উন্নত কর্মপরিবেশ সৃষ্টি করতে চাই : মাসুদ সাঈদী এবার লাখো কণ্ঠে কোরআন তেলাওয়াত আয়োজনের ঘোষণা হুমায়ুনের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৯০ টন পেঁয়াজ আমদানি মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তার সঙ্গে চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের বৈঠক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে আইনি নোটিশ

১৯৭১ সালে ‘ডুবে যাওয়া’ পাকিস্তানের সাবমেরিনের খোঁজ পাওয়ার দাবি ভারতের

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

১৯৭১ সালে বঙ্গোপসাগরে ডুবে যাওয়া একটি পাকিস্তানি সাবমেরিনের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ পাওয়ার দাবি করেছে ভারত। দেশটির নৌবাহিনীর বিশেষ বাহন এই সাবমেরিনকে খুঁজে বের করেছে বলে জানা যায়। 

বিশাখাপত্তনমের খুব কাছেই নাকি এটির খোঁজ পাওয়া গেছে। 

মুক্তিযুদ্ধের সময় ১৯৭১ সালের ৪ ডিসেম্বর বঙ্গোপসাগরে তলিয়ে যায় পিএনএস গাজি নামের সাবমেরিনটি। সেটির ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পেয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনী।

১৯৭১ সালের ৪ ডিসেম্বর বঙ্গোপসাগরে তলিয়ে যাওয়া পাকিস্তানি সাবমেরিনটি আগে মার্কিন নৌবহরের অংশ ছিল। মার্কিন সামরিক বাহিনীতে এই ডুবোজাহজটি ইউএসএস ডিবালো নামে ব্যবহার হতো। 

পিএনএস গাজির ধ্বংসাবশেষ বিশাখাপত্তনম থেকে মাত্র ২ থেকে ২.৫ কিলোমিটার দূরে পাওয়া গেছে বলে দাবি করা হয়েছে। পানির তলায় মাত্র ১০০ মিটার গভীরে এই সাবমেরিনটিকে খুঁজে বের করে ভারতীয় নৌসেনার 'ডিপ সাবমার্জেন্স রেসকিউ ভেহিকেল'।

উল্লেখ্য, ডুবে যাওয়ার সময়ে পাকিস্তানের এই সাবমেরিনে ছিলেন ৯৩ জন নাবিক। যাদের মধ্যে ১১ জন ছিলেন অফিসার। ভারতের পূর্ব উপকূলের কাছে সমুদ্রে মাইন বসানোর জন্যে এই সাবমেরিনকে পাঠানো হয়েছিল। এছাড়া ভারতের বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত ধ্বংস করারও দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল পিএনএস গাজিকে। 

১৯৭১ সালের ১৪ নভেম্বর পাকিস্তান ছেড়ে ৪ হাজার ৮০০ কি. মি. পথ পাড়ি দিয়ে বিশাখাপত্তনমের কাছে এসে পৌঁছেছিল পিএনএস গাজি। এই সাবমেরিনকে ধ্বংস করতে আইএনএস রাজপুত নামের রণতরীকে মোতায়েন করে ভারত। সমুদ্রে পাকিস্তানি ডুবোজাহাজকে চিহ্নিত করে 'ডেপথ চার্জ'-এর মাধ্যমে সেটিকে ধ্বংস করে ভারতীয় রণতরী। অন্যদিকে পাকিস্তানের দাবি ছিল, দুর্ঘটনার কারণে ধ্বংস হয়ে যায় সেটি।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ