শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫ ।। ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ ।। ১৭ মহর্‌রম ১৪৪৭

শিরোনাম :
জাতিসংঘ মানবাধিকার অফিস অনুমোদন ২৪এর শহীদদের রক্তের সাথে গাদ্দারি:মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী আফগানিস্তানের তুরগন্দি-হেরাত রেলওয়ে প্রকল্পে ৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগের নতুন চুক্তি স্বাক্ষর ত্রাণ নিতে গিয়ে প্রাণ গেছে ৮০০ ফিলিস্তিনির  ৪৫ বছরের ইমামকে মুসল্লিদের রাজকীয় বিদায় দিবালোকে পাথর মেরে হত্যায় সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জমিয়তের মিটফোর্ডে হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি ছাত্র জমিয়তের মসজিদে ঢুকে খতিবকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা আলমডাঙ্গায় আল মাহমুদের জীবন ও সাহিত্য বিষয়ক আলোচনাসভা ঝিনাইদহে হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে বিএনপি’র সমাবেশ ও বিক্ষোভ ‘চাঁদা না পেয়ে পাথর মেরে মানুষ হত্যায় পুরো জাতি স্তম্ভিত’

ব্যাংকের অবস্থা খারাপ কোথায়, লিখিত দিতে বললেন অর্থমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: দেশের ব্যাংকগুলোর বর্তমান অবস্থা নিয়ে বেশ সমালোচনা হচ্ছে। এর জবাবে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ‘ব্যাংকের অবস্থা কোথায় খারাপ লিখিত দিয়ে যান, আমরা খতিয়ে দেখব।’

আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সচিবালয়ে গৃহনির্মাণ ঋণ ব্যবস্থাপনা মডিউলের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন অর্থমন্ত্রী। ইসলামী ব্যাংকসহ কয়েকটি ব্যাংকের ঋণ জালিয়াতি নিয়ে অর্থমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা।

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুসারে সরকারি কর্মচারীদের জন্য আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ২০১৮ সালের ৩০ জুলাই ‘সরকারি কর্মচারীদের জন্য ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে গৃহনির্মাণ ঋণ প্রদান নীতিমালা’ প্রণয়ন করা হয়। বর্তমানে সরকারি কর্মচারী, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের শিক্ষক/কর্মচারী এবং প্রধান বিচারপতি ও সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের জন্য গৃহনির্মাণ ঋণ কার্যক্রম চলমান।

অর্থমন্ত্রী বলেন, গৃহনির্মাণ ঋণের জন্য এখন যে ব্যবস্থা চালু রয়েছে তাতে দেখা যায় অধিকাংশ সময় একজন আবেদনকারীর আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে বেশ সময় লেগে যায়। আবেদনের অবস্থা কী বা কোন পর্যায়ে আছে সেটা জানারও কোনো সুযোগ আবেদনকারীর থাকে না।

ঋণ আবেদন প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজড করা হবে জানিয়ে মুস্তফা কামাল বলেন, ঋণ আবেদন প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজ করা হলে এ ধরনের সমস্যা দূর হবে বলে আশা করা যায়। একই সঙ্গে আবেদনকারী সরাসরি অনলাইনে অর্থ বিভাগে আবেদন করতে পারবেন এবং ব্যাংক ও মন্ত্রণালয় মিলে খুব অল্প সময়ের মধ্যে অর্থ বিভাগ থেকে সুদ ভর্তুকির মঞ্জুরি আদেশ জারি করা সম্ভব হবে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন। এতে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ, হিসাব মহানিয়ন্ত্রক মো. নুরুল ইসলাম এবং অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুরশেদুল কবীর।

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ