শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫ ।। ৭ ভাদ্র ১৪৩২ ।। ২৮ সফর ১৪৪৭

শিরোনাম :
সীমান্তে ৫ বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিল বিএসএফ কেন্দুয়ায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস প্রার্থীর আলোচনা সভা আগে সংবিধান সংশোধন, তারপর জাতীয় নির্বাচন: আখতার পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম: আসিফ মাহমুদ নির্বাচনের আগে অবশ্যই সংস্কার হতে হবে: শায়খে চরমোনাই রাজনীতি দিয়ে রাজনীতি মোকাবিলা করুন: তারেক রহমান মহানবী (সা.)-এর সিরাতই তরুণদের চরিত্র গঠনের রোল মডেল : ধর্ম উপদেষ্টা ইনসাফ ফাউন্ডেশনের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, পরবর্তী সরকারের কোনো পদে থাকছি না: প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘের সন্ত্রাসী তালিকায় কেবল মুসলিমদের নাম: পাকিস্তান

রিজার্ভ নেমেছে ৩৭ বিলিয়ন ডলারে

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বর্তমানে ৩৭ দশমিক ০৬ বিলিয়ন ডলার। যেখানে বুধবার (৮ সেপ্টেম্বর) রিজার্ভ ছিল ৩৮ দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলার। মজুদ থাকা এই ডলারে সাড়ে ৪ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব হবে (প্রতি মাসে ৮ বিলিয়ন ডলার আমদানি ব্যয় হিসেবে)।

এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে (আকু) আমদানির অর্থ বাবদ ১৭৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার (এক দশমিক ৭৩৫ বিলিয়ন) পরিশোধের পর এ রিজার্ভ কমে যায়। এর বাইরেও দেশের ব্যাংকগু‌লোর কাছে দুই দি‌নে ১৩০ কো‌টি ডলারের বে‌শি বি‌ক্রিও করে‌ বাংলাদেশ ব্যাংক।

এ তথ্য নিশ্চিত করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র।

আকু একটি আন্তঃদেশীয় লেনদেন নিষ্পত্তির কাজ করে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, ইরান, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও নেপালের মধ্যকার লেনদেনের দায় পরিশোধ করা হয়। সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতি দুই মাস অন্তর অন্তর আমদানির অর্থ পরিশোধ করে থাকে।

জুলাই-আগস্টের আকুর দেনা বাবদ পরিশোধ করা হয় ১৭৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার। যা বৃহস্পতিবার সমন্বয় হয়। এর আগে চলতি বছরের ১২ জুলাই আকুর ১৯৬ কোটি ডলার পরিশোধ করা হয়। তার আগে গত ১০ মে আকুতে ২২৪ কোটি ডলার পরিশোধ করে বাংলাদেশ।

আমদানি বেড়ে যাওয়া ও প্রবাসী আয় কমার কারণে দেশে মার্কিন ডলারের এ সংকট সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে ডলারের বিপরীতে পতন হচ্ছে টাকার মান।

এ অবস্থায় আমদানির লাগাম টানতে যেসব কেন্দ্রীয় ব্যাংক শর্ত দিয়েছে। তার সুফল আসতে শুরু করেছে। কমেছে আমদানি এলসি কমার হার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, আগস্টে পণ্য আমদানির জন্য ৫ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন ডলারের এলসি (ঋণপত্র) খোলা হয়েছিল।

তবে এবছরের মার্চ মাসে দেশের ইতিহাসে ৯ দশমিক ৮৮ বিলিয়ন ডলারের সর্বোচ্চ এলসি খোলা হয়েছিল। অপর দিকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ববাজারে পণ্যমূল্য অনেক বেড়ে গেছে। যার প্রভাব দেশের বাজারেও মারাত্মক ভাবে লক্ষ করা যাচ্ছে।

-এএ


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ