বুধবার, ২৭ আগস্ট ২০২৫ ।। ১১ ভাদ্র ১৪৩২ ।। ৪ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
মৃত ব্যবসায়ীর কবরে গিয়ে ক্ষমা চাইল জাপানি পুলিশ ও কৌঁসুলিরা গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসা দিতে চাওয়ায় ৫ ডাক্তারকে বদলি করা হয়েছিল  গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে ইসরাইলে বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ কোনো অদৃশ্য শক্তি সরকারকে প্রভাবিত করছে : পীর সাহেব চরমোনাই গুলশানে কবি আল মাহমুদ পাঠাগার উদ্বোধন চাঁদাবাজি নতুন বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের প্রধান বাধা: ইসলামী আন্দোলন ডাকসু নির্বাচনের প্রচারণার প্রথম দিনেই হিজাব পরিহিত নারী প্রার্থীদের প্রতি আক্রোশ বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানের পদ ৩ মাসের জন্য স্থগিত বিএনপির শোকজের দীর্ঘ জবাব দিলেন ফজলুর রহমান জুলাই শহীদ পরিবারে সরকারি অনুদান বণ্টনে নতুন বিধিমালা জারি

নিজস্ব ভ্যাকসিনের অনুমোদন দিলো তুরস্ক

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: অবশেষে তুরস্কের নিজস্ব প্রক্রিয়ায় উৎপাদিত ভ্যাকসিন ‘টার্কিভ্যাক’ জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন পেয়েছে। এর আগে তুর্কি মেডিসিনস অ্যান্ড মেডিকেল ডিভাইস এজেন্সির (টিআইটিসিকে) কাছে অনুমোদন চেয়ে প্রস্তাব জমা দেওয়া হয়েছিল।

বুধবার (২২ ডিসেম্বর) দেশটির প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান সানলিউরফা অর্গানাইজড ইন্ডাস্ট্রিয়াল গবেষণাগারে টার্কিভ্যাকের উৎপাদন কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।

প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বলেন, এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে এই ভ্যাকসিন আমাদের নিজস্ব বিজ্ঞানী ও গবেষকদের দ্বারা তৈরি হয়েছে। দীর্ঘ সময়ের অধ্যয়নের ফলে এটি এখন ব্যবহারের পর্যায়ে এসেছে।

তিনি বলেন, ‘নাগরিকদের সিনোভাক ও বায়োটেক ভ্যাকসিনের পর তৃতীয় বিকল্প হিসেবে স্থানীয় ভ্যাকসিন ‘টার্কিভ্যাক’ দেওয়া হবে। কিছু মানুষ বাইরের ভ্যাকসিন ব্যবহার না করে ঝুঁকি নিয়ে আমাদের নিজস্ব টিকার জন্য অপেক্ষা করছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমাদের নিজস্ব টিকা তাদের নেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানাই।

তিনি আরও বলেন, মহামারি চলাকালীন বিশ্বের ১৬০টি দেশ ও ১২টি আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছে আমাদের চিকিৎসা সরঞ্জাম বিশেষ করে মাস্ক বিতরণ করেছি। আমরা অন্যান্য জায়গা থেকে যে ভ্যাকসিনগুলো পাই তা জরুরি প্রয়োজনে কিছু বন্ধুত্বপূর্ণ দেশে পাঠাই। এ ভ্যাকসিন দেশ, জাতি ও সমগ্র মানবতার জন্য উপকারী হবে বলেও জানান এরদোয়ান।

দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী ফাহরেটিন আগামী সপ্তাহ থেকে আমরা নতুন ভ্যাকসিন ব্যবহার করবো। তুরস্ক আরেকটি ঐতিহাসিক দিনের সাক্ষী হচ্ছে। আমরা আগামী সপ্তাহে টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পরিকল্পনা করেছি। যা প্রায় ১০ দিন আগে শুরু হয়েছিল। আমরা আশা করি আগামী সপ্তাহে টেন্ডার শেষ হবে।

আঙ্কারা বিমানবন্দরের কাছে ৫০ হাজার বর্গ মিটারের একটি এলাকা নেওয়া হয়েছে। সেখানে হবে বিশ্বের বৃহত্তম ক্ষমতাসম্পন্ন ভ্যাকসিন উৎপাদন কেন্দ্র। এমআরএনএ ভ্যাকসিন, নিষ্ক্রিয় ভ্যাকসিন, নাকের টিকা, প্রোটিন ভ্যাকসিন এবং অ্যাডোনোভাইরাস ভ্যাকসিনে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে।

এনটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ