বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫ ।। ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, প্রস্তুত করা হচ্ছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ নারী নীতিমালা নিয়ে জাতীয় সেমিনারে শীর্ষ আলেম-রাজনীতিকরা ‘মানবিক করিডোর’ প্রতিষ্ঠার আগে জাতীয় ঐকমত্য তৈরি করতে হবে সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ দেখতে চায় বিএনপি : মির্জা ফখরুল ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি স্থগিত প্রতিহিংসা-প্রতিশোধ শান্তি বয়ে আনতে পারে না: আমীরে জামায়াত শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে শাসন সংকট, মনোভাবের বিপর্যয় এবং সতর্কতার আহ্বান নিবরাস ইসলামিক রিসার্চ ফাউন্ডেশনে শিক্ষক নিয়োগ মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

এবার মথুরা মসজিদ ও ঈদগাহ কৃষ্ণের জন্মভূমি দাবি করে আদালতে মামলা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আবদুল্লাহ তামিম।।

ভগবান শ্রীকৃষ্ণের পক্ষ থেকে এবার কৃষ্ণ জন্মভূমির জমির দাবি তুলে মামলা দায়ের হল মথুরা আদালতে।

ভারতের ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস ও ইনকিলাব পত্রিকা জানায়, গতকাল মথুরা শাহী ইদগাহ মসজিদের প্রায় ১৪ একর জমি কৃষ্ণ জন্মভূমি বলে দাবি উঠছে। মসজিদের পাশেই রয়েছে কৃষ্ণ মন্দির কমপ্লেক্স। কিন্তু পুরো জমিই কৃষ্ণ জন্মভূমি বলে দাবি তোলা হয়েছে মামলায়। একইভাবে ১৯৮৯ সালে অযোধ্যায় বিতর্কিত জমির দাবিতে রামলালার তরফে মামলা দায়ের হয়েছিল।

হিন্দুদের ভগবান শ্রীকৃষ্ণের হয়ে মামলাকারী হলেন রঞ্জনা অগ্নিহোত্রী-সহ শ্রীকৃষ্ণের ছয় ভক্ত এবং আইনজীবী হরিশঙ্কর ও বিষ্ণু জৈন। এই মামলা করা হয়েছে উত্তরপ্রদেশের সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড ও শাহী ইদগা মসজিদের ট্রাস্ট বোর্ডের বিরুদ্ধে। মামলার আবেদনে বলা হয়েছে, যেহেতু মামলাকারী নাবালক, তাই সেবায়েতদের মাধ্যমে নিজের সম্পত্তির দাবিতে মামলা করেছেন শ্রীকৃষ্ণ বিরাজমান। নিজের সম্পত্তি রক্ষা ও পুনুরুদ্ধারের সবরকম অধিকার রয়েছে মামলাকারীর। সেবায়েত বা তাদের অবর্তমানে বন্ধুবর্গেরর মাধ্যমে মামলা প্রক্রিয়া চলবে।

মামলায় অভিযোগে বলা হয়, মসজিদ ট্রাস্ট কিছু মুসলিমদের সহযোগিতায় শ্রীকৃষ্ণ জন্মস্থান ট্রাস্টের অন্তর্গত কাটরা কেশব দেবের সম্পত্তিতে অনধিকার প্রবেশ বা দখলদারি করা হয়েছে। এই জমি দখল করার কোনও অধিকার মসজিদ ট্রাস্টের নেই। ১৯৬৮ সালের ১২ অক্টোবর মসজিদ ট্রাস্টের লোকজন শ্রীকৃষ্ণ জন্মস্থান সেবা সংঘের মদতে এই জমি দখল করেছে।

ভক্ত এবং বিগ্রহের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে এই কাজ করা হয়েছে। হাজার বছরের হিন্দু আইন অনুযায়ী, বিগ্রহের সম্পত্তিতে কেউ দখলদারি করতে পারে না। কোনও স্থাপত্য নষ্ট করাও যাবে না। এবং যে কোনও মুহূর্তে সেই সম্পত্তি পুনরুদ্ধার যোগ্য বলে দাবি করে হিন্দুরা। সূত্র: ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস ও ইনকিলাব

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ