শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫ ।। ১৪ কার্তিক ১৪৩২ ।। ৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দেয়া হলো সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীকে তুরস্কের অনুরোধে ফের আলোচনায় বসছে পাক-আফগান এক টাকা কেজিতে গরুর গোশত বিক্রি করলেন মুফতি রায়হান জামিল চান্দিনায় হাতপাখার প্রার্থী মুফতী এহতেশামুল হক কাসেমীর মটরসাইকেল শোডাউন ফরিদপুরে এক রাজমিস্ত্রির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ  খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফ কর্তৃক হত্যার অভিযোগে চবিতে বিক্ষোভ আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষে ভোটকেন্দ্র স্থাপনের অবকাঠামো মেরামতের নির্দেশ ইসির সিলেটে খেজুরগাছের পক্ষে জনমত গড়ে তুলুন: আব্দুল মালিক চৌধুরী আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে পুলিশকে শতভাগ নিরপেক্ষ থাকতে হবে: ডিএমপি কমিশনার সিলেটে দক্ষিণ সুরমা উপজেলায় ইমাম সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

আগুন নেভাতে পড়তে হয় যে দোয়া

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: আগুনে প্রতিনিয়তই মানুষ পড়ুছে। ঝরছে তাজা প্রাণ। সামান্য অসতর্কতার জন্য ঘটে যাচ্ছে আগ্নিকাণ্ডের মতো বড় দুর্ঘটনা।

ইসলাম বলে মানুষ আল্লাহর অবাধ্যতায় মাত্রা অতিক্রম করলে বিভিন্ন ধরনের আজাব-দুর্ভোগ নেমে আসে। তাই পার্থিব ও অপার্থিব সতর্কতা দুইটিই সদা কাম্য।

আবদুল্লাহ ইবনে উমর ইবনুল আস রা. থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল সা. বলেন, ‘তোমরা যখন কোথাও আগুন দেখো, তখন তোমরা তাকবির দাও। কেননা, তাকবির আগুন নিভিয়ে দেবে। (তাবরানি, হাদিস নং: ১/৩০৭)

তাকবির হলো: আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার। অর্থ : আল্লাহ মহান। আল্লাহ মহান।

ইমাম ইবনে তাইমিয়া রহ. বলেন, ‘এ জন্য নামাজ, আজান ও ঈদের নিদর্শন হলো তাকবির। উঁচু স্থানগুলোতে অথবা কোনো যানবাহনে আরোহন করলে তাকবির পাঠ করা মুস্তাহাব। আগুন যত প্রলয়ঙ্করী হোক; তাকবিরের মাধ্যমে তা নিভে যায়। আর আজানের মাধ্যমে শয়তান পলায়ন করে। (আল-ফাতাওয়া আল-কুবরা: ৫/১৮৮)

তাই অগ্নিকাণ্ডে আশপাশে যারা থাকে তাদের জন্য উচিত হলো আজান দেয়া।

আরআর


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ