শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫ ।। ১৪ কার্তিক ১৪৩২ ।। ৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দেয়া হলো সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীকে তুরস্কের অনুরোধে ফের আলোচনায় বসছে পাক-আফগান এক টাকা কেজিতে গরুর গোশত বিক্রি করলেন মুফতি রায়হান জামিল চান্দিনায় হাতপাখার প্রার্থী মুফতী এহতেশামুল হক কাসেমীর মটরসাইকেল শোডাউন ফরিদপুরে এক রাজমিস্ত্রির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ  খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফ কর্তৃক হত্যার অভিযোগে চবিতে বিক্ষোভ আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষে ভোটকেন্দ্র স্থাপনের অবকাঠামো মেরামতের নির্দেশ ইসির সিলেটে খেজুরগাছের পক্ষে জনমত গড়ে তুলুন: আব্দুল মালিক চৌধুরী আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে পুলিশকে শতভাগ নিরপেক্ষ থাকতে হবে: ডিএমপি কমিশনার সিলেটে দক্ষিণ সুরমা উপজেলায় ইমাম সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

৫০০’র বেশি পোশাক কারখানায় অর্থায়ন করেছে এক্সিম ব্যাংক

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: এক্সিম ব্যাংক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার বলেছেন, বেসরকারিখাতের শরীয়াহ-ভিত্তিক এক্সিম ব্যাংক এ পর্যন্ত দেশের ৫শর বেশি পোশাক কারখানায় অর্থায়ন করেছে। আর এসব প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে সাড়ে চার থেকে ৫ লাখ মানুষের।

তিনি বলেন, দেশের ১৬ কোটি মানুষের মধ্যে ৫ কোটি কর্মজীবী। এই ৫ কোটির মধ্যে ৪ কোটিরই কর্মসংস্থান হয়েছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। আর এসব প্রতিষ্ঠানে অর্থায়ন করেছে দেশের বেসরকারি ব্যাংকগুলো। পোশাক কারখানা ছাড়াও চামড়াশিল্প, খাদ্য দ্রব্যসহ বিভিন্ন ধরনের ছোটবড় শিল্পে অর্থায়ন করেছে এসব ব্যাংক।

বলা যায়, সরাসরি অথবা পেছনে থেকে ৩৫ থেকে ৪০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের হয়েছে বেসরকারি ব্যাংকের অর্থে।

“এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ লিমিটেড” (এক্সিম ব্যাংক) নামে যাত্রা শুরু করেছে ১৯৯৯ সালের ৩ আগস্ট । বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম একটি শরীয়াহ-ভিত্তিক বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক।

নজরুল ইসলাম মজুমদার ব্যাংকটির চেয়ারম্যান। পাশাপাশি তিনি ব্যাংক মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি) এর চেয়ারম্যানের দায়িত্বও পালন করছেন।

নজরুল ইসলাম মজুমদার বলেন, মানুষের হাতে এখন টাকা আছে। এমনকি পোশাক কারখানার কোনো শ্রমিকের বেতনও আর ৫ হাজার টাকা নিচে নেই। প্রতিবছর আমাদের দেশ থেকে ৩০ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি হচ্ছে।

‘বেসরকারি ব্যাংকের কুফলের চেয়ে সুফল অনেক বেশি’ বলে দাবি করেন এই ব্যাংক মালিক। খেলাপি ঋণ ব্যাংকিং খাতে কুফল বয়ে আনে একথা সত্য। তবে অনেক সময় ব্যাংক ঋণ নেওয়ার পর প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণেও অনেকের ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আগুন লাগা, বিদেশি ক্রেতাদের অর্ডার বাতিল করা, পার্টনারদের বিভেদ, শিল্প কারখানা ভাগ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি কারণে অনেকে ঋণখেলাপি হয়ে যান।


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ