বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫ ।। ১৭ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, প্রস্তুত করা হচ্ছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ নারী নীতিমালা নিয়ে জাতীয় সেমিনারে শীর্ষ আলেম-রাজনীতিকরা ‘মানবিক করিডোর’ প্রতিষ্ঠার আগে জাতীয় ঐকমত্য তৈরি করতে হবে সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ দেখতে চায় বিএনপি : মির্জা ফখরুল ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি স্থগিত প্রতিহিংসা-প্রতিশোধ শান্তি বয়ে আনতে পারে না: আমীরে জামায়াত শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে শাসন সংকট, মনোভাবের বিপর্যয় এবং সতর্কতার আহ্বান নিবরাস ইসলামিক রিসার্চ ফাউন্ডেশনে শিক্ষক নিয়োগ মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এক সপ্তাহ খাবার বিতরণ বন্ধ রাখার নির্দেশ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম : বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিকদের মাঝে এক সপ্তাহের জন্য খাবার বিতরণ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার।

এক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে স্থানীয় প্রশাসন এ নির্দেশ দিয়েছে।

তাতে বলা হয়েছে, সোমবার ১১ই ডিসেম্বর থেকে ১৭ই ডিসেম্বর পর্যন্ত খাবার বিতরণ বন্ধ রাখবে সব বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।

কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক আলি আহমেদ বলেছেন তারা শুধুমাত্র স্থানীয় এনজিওগুলোকে তাদের খাদ্য ত্রাণ কার্যক্রম সাতদিনের জন্য বন্ধ রাখতে বলেছেন।

‘আমরা যেটা দেখতে পাচ্ছি প্রচুর খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে এবং এগুলো অনেকসময় অপচয় হচ্ছে। প্রত্যেক পরিবারের কাছে যথেষ্ট পরিমাণে খাদ্যসামগ্রী মজুত রয়েছে।’

তিনি বলছেন যেহেতু সেখানে ত্রাণের কোন অভাব নেই এবং যেহেতু বাড়তি খাবার তারা মজুত করছে তাই ত্রাণ কার্যক্রমকে আরও কার্যকর করার লক্ষ্যে তারা এই পদক্ষেপ নিয়েছেন।

এ ব্যাপারে তারা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সাথে বৈঠকও করেছেন বলে জানান আলি আহমেদ ।

‘ডাব্লিউ এফ পি তাদের সবাইকে প্রতিমাসে খাবার দিচ্ছে। স্থানীয়ভাবে এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লোকজন যেসব খাবার নিয়ে আসছে সেসব খাবার আবার আমরা তাদের মাঝে বিতরণ করছি। এমনকী অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থাও তাদের খাবার দিচ্ছে। বিভিন্ন সংগঠনও রান্না করা খাবার দিচ্ছে। ফলে অনেকসময় খাবার অপচয় হচ্ছে।’

তিনি বলছেন অনেকসময় এমন কথাও শোনা যাচ্ছে যে খাবারগুলো একজন থেকে অন্যজনের কাছে চলে যায়। খাবার বাজারে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে এমন কথা শোনা গেলেও "এর কোনরকম প্রমাণ এখনও পর্যন্ত আমরা পাইনি" বলে জানাচ্ছেন মি: আহমেদ।

‘গত সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি থেকে আমরা তাদের খাদ্য সাহায্য দিচ্ছি। বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচিরও হিসাব আছে পরিবারগুলোর কাছে কতটা খাবার আছে। কাজেই এর ফলে এ সময় কারোর জন্য খাবারের কোন অভাব হবে না।’

সূত্র : বিবিসি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ