বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডাঃ মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেছেন, আল্লাহর নাম ও সৃষ্টিকর্ম নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য এবং মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়া কোনোভাবেই সহনীয় নয়। ভণ্ড বাউল আবুল সরকার প্রকাশ্যে আল্লাহ ও ইসলাম সম্পর্কে ধৃষ্টতাপূর্ণ বক্তব্য দেওয়ার অপরাধে স্থানীয় সচেতন মুসলমানদের প্রতিবাদের মুখে গ্রেপ্তার হয়েছে- এ খবর অত্যন্ত উদ্বেগজনক।
আজ (বুধবার) ২৬ নভেম্বর লেবার পার্টির প্রচার সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন খান সাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ধর্ম অবমাননার মতো গুরুতর অপরাধের বিচার হতে হবে দ্রুত, স্বচ্ছ ও দৃষ্টান্তমূলক। যাতে ভবিষ্যতে কেউ ধর্ম, বিশ্বাস ও মূল্যবোধ নিয়ে কটূক্তি করার সাহস না পায়। বাউল ঐতিহ্য বা সংস্কৃতির আড়ালে ইসলাম ও মুসলমানদের ভাবাবেগে আঘাত কোনোভাবেই মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অন্তর্ভুক্ত নয়। যারা এই ভণ্ড আবুল সরকারের পক্ষে দাঁড়িয়ে ধর্ম অবমাননাকে বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করছে, তারা জাতিকে বিভ্রান্ত করছে এবং সামাজিক-ধর্মীয় উত্তেজনা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, আমরা স্পষ্ট করে দিতে চাই- আইনের প্রয়োগ যেন সঠিকভাবে হয় এবং এ ঘটনার প্রতিবাদকারী কোনো আলেম, ধর্মপ্রাণ মানুষ বা সাধারণ নাগরিককে প্রশাসন হয়রানি করলে লেবার পার্টি কঠোর প্রতিক্রিয়া জানাতে বাধ্য হবে। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের বিষয়ে কোনো প্রকার প্রশ্রয় দেওয়া হবে না।
লেবার পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, স্যোশাল মিডিয়ায় প্রচারিত ভিডিওতেই দেখা গেছে- বিভিন্ন সচেতন বাউলশিল্পী পর্যন্ত আবুল সরকারের শিষ্য ও সহযোগীদের ইসলামবিরোধী বক্তব্যের নিন্দা জানিয়েছেন। এতে প্রমাণিত হয়- এই ঘটনার সত্যতা আড়াল করার সুযোগ নেই। দেশে একটি বিশেষ মহল সচেতন মুসলমানদের কণ্ঠরোধ করতে এবং জুলাই বিপ্লবের গণআকাঙ্ক্ষা ব্যাহত করতে ধর্ম অবমাননার মতো ইস্যুকে ব্যবহার করছে। এ ধরনের অপচেষ্টা রুখে দিতে বাংলাদেশ লেবার পার্টি সর্বদা সচেষ্ট থাকবে।
তিনি আরও বলেন, তাসাউফ, মানবতা ও আধ্যাত্মিকতার নামে ইসলামের মূলনীতি বিকৃতি ও অবমাননা কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়। ধর্মীয় শান্তি-সম্প্রীতি বজায় রাখা এবং উত্তেজনা না বাড়িয়ে যথাযথ বিচার নিশ্চিত করাই এখন সময়ের দাবি। প্রেস বিজ্ঞপ্তি
আজ (বুধবার) ২৬ নভেম্বর লেবার পার্টির প্রচার সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন খান সাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ধর্ম অবমাননার মতো গুরুতর অপরাধের বিচার হতে হবে দ্রুত, স্বচ্ছ ও দৃষ্টান্তমূলক। যাতে ভবিষ্যতে কেউ ধর্ম, বিশ্বাস ও মূল্যবোধ নিয়ে কটূক্তি করার সাহস না পায়। বাউল ঐতিহ্য বা সংস্কৃতির আড়ালে ইসলাম ও মুসলমানদের ভাবাবেগে আঘাত কোনোভাবেই মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অন্তর্ভুক্ত নয়। যারা এই ভণ্ড আবুল সরকারের পক্ষে দাঁড়িয়ে ধর্ম অবমাননাকে বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করছে, তারা জাতিকে বিভ্রান্ত করছে এবং সামাজিক-ধর্মীয় উত্তেজনা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, আমরা স্পষ্ট করে দিতে চাই- আইনের প্রয়োগ যেন সঠিকভাবে হয় এবং এ ঘটনার প্রতিবাদকারী কোনো আলেম, ধর্মপ্রাণ মানুষ বা সাধারণ নাগরিককে প্রশাসন হয়রানি করলে লেবার পার্টি কঠোর প্রতিক্রিয়া জানাতে বাধ্য হবে। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের বিষয়ে কোনো প্রকার প্রশ্রয় দেওয়া হবে না।
লেবার পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, স্যোশাল মিডিয়ায় প্রচারিত ভিডিওতেই দেখা গেছে- বিভিন্ন সচেতন বাউলশিল্পী পর্যন্ত আবুল সরকারের শিষ্য ও সহযোগীদের ইসলামবিরোধী বক্তব্যের নিন্দা জানিয়েছেন। এতে প্রমাণিত হয়- এই ঘটনার সত্যতা আড়াল করার সুযোগ নেই। দেশে একটি বিশেষ মহল সচেতন মুসলমানদের কণ্ঠরোধ করতে এবং জুলাই বিপ্লবের গণআকাঙ্ক্ষা ব্যাহত করতে ধর্ম অবমাননার মতো ইস্যুকে ব্যবহার করছে। এ ধরনের অপচেষ্টা রুখে দিতে বাংলাদেশ লেবার পার্টি সর্বদা সচেষ্ট থাকবে।
তিনি আরও বলেন, তাসাউফ, মানবতা ও আধ্যাত্মিকতার নামে ইসলামের মূলনীতি বিকৃতি ও অবমাননা কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়। ধর্মীয় শান্তি-সম্প্রীতি বজায় রাখা এবং উত্তেজনা না বাড়িয়ে যথাযথ বিচার নিশ্চিত করাই এখন সময়ের দাবি। প্রেস বিজ্ঞপ্তি
এলএইস/