মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট ২০২৫ ।। ৪ ভাদ্র ১৪৩২ ।। ২৫ সফর ১৪৪৭

শিরোনাম :
শেখ হাসিনার মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ সম্পন্ন অধ্যাদেশ কিংবা গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে : বুলবুল জুলাই গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা আর অর্জনের মাঝে বিস্তর ফারাক রয়েছে: জমিয়ত মহাসচিব দেশকে এগিয়ে নিতে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে ‘নতুন প্রস্তাব’ পেল হামাস ‘ইসলামী ব্যাংকিংয়ের অগ্রযাত্রা টেকসই করতে শরিয়াহ অডিটর তৈরি করা জরুরি’ ভারতের ছয়টি বিমান ভূপাতিত করার ভিডিও আছে: পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ‘আলেমদের মধ্যে মূল উৎস থেকে গবেষণার আগ্রহ কম’ আ. লীগ আমলের প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: রিজভী ঢাকা-৮ আসন নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন রিকশা প্রতীকের প্রার্থী মাওলানা ফয়সাল

চাহিদার তুলনায় মাত্র ১০% ত্রাণ যাচ্ছে গাজায়


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

গাজায় মানুষের প্রয়োজন মেটাতে চাহিদার তুলনায় মাত্র ১০ শতাংশ ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশ করছে, যার ফলে অনাহারজনিত মৃত্যুতে সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এ পর্যন্ত ১০৭ জন শিশুসহ মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ২৪০-এ।

ফিলিস্তিনি সিভিল ডিফেন্সের মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল জানিয়েছেন, প্রতিদিন অন্তত ১,০০০টি ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশ করা প্রয়োজন। কিন্তু বর্তমানে সেখানে প্রতিদিন মাত্র প্রায় ১০০টি ট্রাক প্রবেশ করছে, এবং এদের অধিকাংশই বাণিজ্যিক ব্যবসায়ীদের কাছে যাচ্ছে। ফলে প্রকৃত মানবিক চাহিদা মেটানো সম্ভব হচ্ছে না।

ত্রাণ প্রবাহের এই কঠোর সীমাবদ্ধতা ২ মার্চ থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি নিষেধাজ্ঞার ফলে হয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞায় খাদ্য, ত্রাণ, চিকিৎসা সহায়তা, পণ্য ও জ্বালানি প্রবেশ বাধাগ্রস্ত হয়েছে, যা গাজার মানবিক পরিস্থিতিকে মারাত্মকভাবে অবনতি করেছে।

২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে। এ সময়ে দুই লাখ নয় হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি হত্যা বা আহত হয়েছে, যাদের অধিকাংশই শিশু ও নারী। এছাড়াও নয় হাজারেরও বেশি মানুষ এখনও নিখোঁজ রয়েছে।

সূত্র: আল জাজিরা, মিডল ইস্ট মনিটর

এসএকে/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ