শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫ ।। ১৫ কার্তিক ১৪৩২ ।। ৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল শেষে কারাগারে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ১২ নেতাকর্মী ‘যথেষ্ট সফলতা আছে, তবে ১৫ বছরের জঞ্জাল ১৫ মাসে পরিষ্কার করা যায় না’ ব্যাংকগুলোতে ক্যাশ নেই, চরম ভোগান্তিতে গাজার মানুষ বাধ্যতামূলক সেনা নিয়োগের বিরুদ্ধে ইসরাইলে ব্যাপক বিক্ষোভ শ্রমিকবান্ধব রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় ইসলামী শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : মাওঃ আব্দুল আউয়াল দেশের সর্ববৃহৎ সিরাত প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠিত ‘যারা ভোটের জন্য বেহেশতের টিকিটের কথা বলে বেড়ায় তাদের থেকে সাবধান’ ঝটিকা মিছিল করতে গিয়ে গ্রেপ্তার আ.লীগের তিন হাজার নেতাকর্মী ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে মহাসড়কে নামাজ আদায় নভেম্বর থেকে নতুন পোশাক পাচ্ছে মহানগর পুলিশ

অবৈধ বাংলাদেশি-রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো হবে: অমিত শাহ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি ও তার আশপাশের এলাকায় যেসব বাংলাদেশি এবং রোহিঙ্গা অবৈধভাবে বসবাস করছেন, তাদেরকে দ্রুত নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। দিল্লি পুলিশকে এ সংক্রান্ত জরুরি নির্দেশও দিয়েছেন তিনি।

শুক্রবার মন্ত্রণালয়ের কার্যালয়ে দিল্লি পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন অমিত। সেখানে উপস্থিত ছিলেন— এমন একজন কর্মকর্তা ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে বলেন, বৈঠকে রাজধানী নয়াদিল্লি সহ দিল্লির বিভিন্ন এলাকায় বসবাসরত অবৈধ বাংলাদেশি এবং রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে জানতে চান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।  

এনডিটিভিকে ওই কর্মকর্তা বলেন, “আমরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলেছি, দিল্লির যেসব কলোনিতে বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গারা বসবাস করেন, সেগুলো নিরীক্ষা করা হচ্ছে। যারা ভুয়া নথিপত্র কিংবা কোনো নথি ছাড়াই বসবাস করছেন, তাদের শনাক্ত করার কাজ শুরু হয়েছে।”

‘স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে হালনাগাদ তথ্য জানানোর পর তিনি বলেছেন, অবৈধ অভিবাসী ও অনুপ্রবেশকারীরা আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য সরাসরি হুমকি। এ ব্যাপারে আমাদের সবার কঠোর অবস্থান নিতে হবে। অবৈধ অভিবাসীদের অবশ্যই যত দ্রুত সম্ভব শনাক্ত করে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে।’

যাদের সহযোগিতা এবং আশ্রয়-প্রশ্রয়ে এই নথিবিহীন বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গারা দিল্লিতে বসবাস করছেন, তাদেরকেও আইনের আওতায় আনার নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এ প্রসঙ্গে পুলিশ কর্মকর্তাদের তিনি বলেন, “এটা একটা বড় নেটওয়ার্ক। যে কোনো মূল্যে এই নেটওয়ার্ক ধ্বংস করতে হবে, অপরাধীদের আইনের আইনের আওতায় আনতে হবে এবং এজন্য অভিযানে যতখানি কঠোরতা আনা প্রয়োজন— আনতে হবে।”

এমএইচ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ