মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫ ।। ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ ।। ৬ মহর্‌রম ১৪৪৭

শিরোনাম :
জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা মাদরাসার ইসলাহি মজলিস বৃহস্পতিবার ‘জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করতে না পারা এই সরকারের বড় ব্যর্থতা’ ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে নতুন আইন ইসরাইলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামের আহ্বান ইরানি সুন্নি আলেমদের মিশরে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গৌরবময় অর্জন আফগানিস্তানে অনৈসলামিক কার্যকলাপের অভিযোগে গুঁড়িয়ে দেয়া হল মাজার দুঃখ প্রকাশ না করা পর্যন্ত শান্তি পাবে না: আ. লীগকে শফিকুল আলম জুলাই বিক্রি হয়ে গেছে : আবু ত্ব-হা মুহাম্মদ আদনান আলিম পরীক্ষায় শেখ মুজিবকে নিয়ে প্রশ্ন, ছাত্রদের ক্ষোভ প্রকাশ হাসিনা ও তার দলের প্রতি আপনাদের মনোযোগ যথাযথ না থাকলে ইনসাফ হবে না

পশ্চিম তীরে ৫ হাজারেরও বেশি আবাসনের অনুমোদন নেতানিয়াহুর

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

ফিলিস্তিনের অধিকৃত পশ্চিম তীরে নতুন ৫ হাজার ২৯৫ বাসভবন স্থাপনের অনুমোদন দিয়েছে প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর নেতৃত্বাধীন ইসরায়েলি সরকার। বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) এই পরিকল্পনাটি পাস হয়েছে বলে জানা গেছে।

এপি'র এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজায় চলমান সহিংসতায় যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত আলোচনা আবারও শুরু করতে চান প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। এজন্য ইতিমধ্যে প্রতিনিধি পাঠানোর সিদ্ধান্তও নিয়েছেন তিনি।

ইসরায়েলের সরকারের একটি উচ্চপর্যায়ের সূত্র জানিয়েছে, পশ্চিম তীরে ৫ হাজার ২৯৫টি বাড়ির জন্য অনুমোদন দিয়েছে নেতানিয়াহু সরকার। এটি জর্ডান উপত্যকায় এবং হেব্রন শহরের কাছে ইসরায়েলের নতুন এলাকা হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

এদিকে গাজা আগ্রাসনের মধ্যেই অধিকৃত পশ্চিম তীরের ৩ হাজার ১৩৮ একর জমি নিজেদের বলে অনুমোদন করেছে দখলদার ইসরায়েল। সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯৯৩ সালে অসলো চুক্তির পর এবারই সবচেয়ে বেশি পরিমাণ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড নিজেদের বলে স্বীকৃতি দিয়েছে ইসরায়েল।

তবে রাজনীতি বিশ্লেষকদের মতে, এই মুহূর্তে নেতানিয়াহুর সামনে বড় দু’টি চ্যালেঞ্জ উপস্থিত হয়েছে। প্রথমটি হলো হিজবুল্লাহ এবং দ্বিতীয়টি হলো ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে ইউরোপের বিভিন্ন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি প্রদান। দু’টো চ্যালেঞ্জই তার নেতৃত্বাধীন সরকারের জন্য স্পর্শকাতর।

সম্প্রতি স্পেন, নরওয়ে ও আয়ারল্যান্ড ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। ইউরোপের অন্য অনেক দেশও স্বীকৃতি দেওয়ার পথে রয়েছে। এটি বন্ধ করার জন্যই পশ্চিম তীরে একের পর এক আবাসন স্থাপনের পরিকল্পনার অনুমোদন দিচ্ছেন তিনি।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ