শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫ ।। ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ ।। ৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
শিশুর বারবার ঠান্ডা লাগা: কারণ ও প্রতিকার জানুন ধর্মের অপব্যাখ্যা করে বিশৃঙ্খলা তৈরির সুযোগ কাউকে দেয়া হবে না: ধর্ম উপদেষ্টা বাংলাদেশে কেন একজন মাওলানা ফজলুর রহমান নেই, কেন হয় না! বড় হচ্ছে দুদকের পরিধি, কর্মকর্তাদের সম্পদ যাচাই বাধ্যতামূলক আগামী সপ্তাহে প্রবাসীদের ঠিকানায় যাচ্ছে পোস্টাল ব্যালট অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে যুক্ত অনেকেই নির্বাচন করবেন: উপদেষ্টা আসিফ খোদাদ্রোহী বাউল আবুল সরকারের মৃত্যুদণ্ডের দাবিতে জাতীয় ইমাম পরিষদের মানববন্ধন বাউলদের ওপর হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : প্রেস সচিব শ্রীলঙ্কায় বন্যা-ভূমিধসে অন্তত ৩২ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ১৪ দুটি ট্রলারসহ টেকনাফের ১২ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

মোটরসাইকেল একটানা কত কিলোমিটার চালানো উচিত ?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

তরুণদের মধ্যে অনেকেই মোটরসাইকেল চালান। কেউবা অফিস-আদালতে যাতায়াতের জন্য মোটরবাইককেই বেছে নেন। অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে, মোটরসাকেল একটানা কতক্ষণ চালানো যায়, বা চালানো উচিত? কেননা, বাইকের ইঞ্জিনের যেমন বিশ্রাম প্রয়োজন তেমনি চালকেরও। 

টু হুইলার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটা বাইক এবং চালকের উপর নির্ভর করে। সাধারণ এয়ার কুলড ১০০ থেকে ১৫০ সিসি-এর বাইক টানা ৫০ কিমি বা ১ ঘণ্টা চালানোর পর কমপক্ষে ৫ মিনিটের বিরতি নেওয়া উচিত। ১৫০ সিসি-এর বাইক হলে টানা সর্বোচ্চ ১০০ কিমি পর্যন্ত চালানো যায়। তারপর ১০ মিনিট বিশ্রাম দিতে হবে।

নির্দিষ্ট সময় অন্তর বিরতি নেওয়ার প্রধান কারণ হল ইঞ্জিনকে বিশ্রাম দেওয়া। তাছাড়া চালকেরও ধকল যায়। তিনিও কিছুটা বিশ্রাম পান। দীর্ঘক্ষণ একটানা বাইক চালালে ইঞ্জিন গরম হয়ে যায়। এর নেতিবচাক প্রভাব পড়ে বাইকের পারফরম্যান্সে। চালকেরও ঘাড়, পিঠ ব্যথা হয়ে যায়। তাই নিয়মিত বিরতি শুধু বাইকের জন্য নয়, চালকের জন্যও আরামদায়ক।

চালক এবং বাইক যদি পর্যাপ্ত বিশ্রাম পায় তাহলে একদিনে অনায়াসে ২০০ থেকে ২৫০ কিমি যাত্রা করা যায়। বাইকের গতি ৫০ থেকে ৬০ কিমি প্রতি ঘণ্টার মধ্যেই রাখা উচিত। এর বেশি নয়।

সাধারণত দীর্ঘ যাত্রাপথকে কয়েক ভাগে ভাগ করে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। যেমন যদি কেউ ৪০০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে চান, তাহলে ১০০ কিমি অন্তর বিশ্রাম নিতে হবে। নাহলে বাইক চললেও শরীর চলবে না।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ