বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫ ।। ১৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ৯ রবিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
ভারতে ড. ইউনূসকে অসুররূপে উপস্থাপন অশোভন: ধর্ম উপদেষ্টা . বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মিডিয়া সেলের বৈঠক  ড. ইউনুসের নেতৃত্বেই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান  খুলনা-৩ আসনে হাতপাখার প্রার্থীর নির্বাচন পরিচালনা কমিটির বৈঠক ইসলামি রাষ্ট্র দর্শনে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী নেজামে ইসলাম পার্টির দাওয়াতি মাসের উদ্বোধন সিলেটে কওমি কনফারেন্স আগামীকাল আস-সুন্নাহর পুঁজিতে সেলুন ব্যবসায় সাবলম্বী হওয়া নওমুসলিম মুজাহিদের গল্প ইসলামী যুব আন্দোলনের দাওয়াতি মাস উদ্বোধন ফরিদাবাদ মাদরাসায় ২০১৯ ব্যাচের ছাত্রদের মিলনমেলা ৪ অক্টোবর

মোটরসাইকেল একটানা কত কিলোমিটার চালানো উচিত ?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

তরুণদের মধ্যে অনেকেই মোটরসাইকেল চালান। কেউবা অফিস-আদালতে যাতায়াতের জন্য মোটরবাইককেই বেছে নেন। অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে, মোটরসাকেল একটানা কতক্ষণ চালানো যায়, বা চালানো উচিত? কেননা, বাইকের ইঞ্জিনের যেমন বিশ্রাম প্রয়োজন তেমনি চালকেরও। 

টু হুইলার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটা বাইক এবং চালকের উপর নির্ভর করে। সাধারণ এয়ার কুলড ১০০ থেকে ১৫০ সিসি-এর বাইক টানা ৫০ কিমি বা ১ ঘণ্টা চালানোর পর কমপক্ষে ৫ মিনিটের বিরতি নেওয়া উচিত। ১৫০ সিসি-এর বাইক হলে টানা সর্বোচ্চ ১০০ কিমি পর্যন্ত চালানো যায়। তারপর ১০ মিনিট বিশ্রাম দিতে হবে।

নির্দিষ্ট সময় অন্তর বিরতি নেওয়ার প্রধান কারণ হল ইঞ্জিনকে বিশ্রাম দেওয়া। তাছাড়া চালকেরও ধকল যায়। তিনিও কিছুটা বিশ্রাম পান। দীর্ঘক্ষণ একটানা বাইক চালালে ইঞ্জিন গরম হয়ে যায়। এর নেতিবচাক প্রভাব পড়ে বাইকের পারফরম্যান্সে। চালকেরও ঘাড়, পিঠ ব্যথা হয়ে যায়। তাই নিয়মিত বিরতি শুধু বাইকের জন্য নয়, চালকের জন্যও আরামদায়ক।

চালক এবং বাইক যদি পর্যাপ্ত বিশ্রাম পায় তাহলে একদিনে অনায়াসে ২০০ থেকে ২৫০ কিমি যাত্রা করা যায়। বাইকের গতি ৫০ থেকে ৬০ কিমি প্রতি ঘণ্টার মধ্যেই রাখা উচিত। এর বেশি নয়।

সাধারণত দীর্ঘ যাত্রাপথকে কয়েক ভাগে ভাগ করে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। যেমন যদি কেউ ৪০০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে চান, তাহলে ১০০ কিমি অন্তর বিশ্রাম নিতে হবে। নাহলে বাইক চললেও শরীর চলবে না।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ