শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৪ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বকেয়া বেতনের দাবিতে ভালুকায় শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ শিশু-কিশোর সংগঠন 'অংকুর' এর সীরাতুন্নবী সা. কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত জুলাই সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই - খুলনা ইসলামী আন্দোলন  কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে কারাবন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি মাদকের বিরুদ্ধে মুরাদনগরে ওলামা পরিষদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ পাকিস্তানে পৃথক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ১১ ইসলামি বইমেলা পরিদর্শনে জাতীয় মসজিদের খতিব প্রাথমিকে গানের নয়, ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে: শায়খে চরমোনাই পীর সাহেব চরমোনাইয়ের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ‘মিট আপ’ আফগানিস্তানের বাগরাম বিমান ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

নারীরা মশারি টাঙাতে চায় না কেন?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মুহাম্মদ মিজানুর রহমান

নারীরা যেমন রাঁধতে জানে তেমনি বাঁধতে জানে চুলও। বেশিরভাগ নারীই সারাদিন দুহাতে কাজ করে অভ্যস্ত! কিন্তু রাতের বেলায় মশারী বাঁধার সময় বাঁধে যত গন্ডগোল! একটু হাস্যরসের মতো শোনালেও এটা  অনেকের বাস্তব জীবনের সাধারণ অভিজ্ঞতা! মেয়েরা অনেক কাজে দক্ষ হলেও মশারি টাঙানো নিয়ে তাদের “আলসেমি” বা অনিহার শেষ নেই! এ প্রশ্নটি হয়তো অনেকের মধ্যেই ঘুরপাক খায়। আসুন আজ উত্তরটা খুঁজে পাই কিনা দেখি!

শারীরিক কাঠামো ও অনীহা  

মশারি টাঙানোতে একটু বাড়তি শারীরিক কসরত লাগে, যেমন, চেয়ার টেনে নেওয়া, দড়ি বাঁধা, মাথার উপর হাত তোলা, মশারি গোঁজা। অনেকেই এটাকে ঝামেলার কাজ মনে করতে পারেন। এ কারণেও মশারি বাঁধার ব্যাপারে তাদের মধ্যে অনীহা কাজ করতে পারে।

দায়সারা কাজ মনে হওয়া  

অনেক নারীই মনে করতে পারেন মশারি টাঙানো কোনো সৃজনশীল কাজ নয়। তাই কারও কারও কাছে একঁঘেয়ে কাজটি ‘উৎসাহ জাগায় না। এজন্য এমন দায়সারা কাজ সে এড়িয়ে চলতে চায়।

এটা ছেলেদের কাজ – এই ধারণা  

অনেকে মনে করেন, এটা ছেলেরা বা ঘরের অন্য কেউ করলেই ভালো । এক্ষেত্রে তাদের দায়িত্ব ভাগ করে নেওয়ার মানসিকতা কাজ করতে পারে।

 রুটিন কাজ হওয়ায় অবহেলা  

মেয়েরা সারাদিন কাজ করে দিনশেষে ক্লান্ত অবস্থায় কাজটা এড়িয়ে যেতে চান। যদি কেউ সাহায্য করতে রাজি থাকে সাধারণত তখনই সেটা ঘটে।

এটাই কি আসল কারণ  

মেয়েরা সব কাজে পটু হলেও—মশারি টাঙানোতে অলসতা করতে পারে, যেমন ছেলেরাও কাপড় ভাঁজ করতে চায় না পারতপক্ষে!  

এটা আসলে মানুষভেদে অভ্যাস ও রুচির ব্যাপার। মজার দৃষ্টিতে দেখলে, এই “মশারি টাঙানো” নিয়ে একটা পারিবারিক হাসি-ঠাট্টার জায়গা তৈরি হয়, যা সম্পর্কেরও রসদ জোগায়! চাইলেই আপনি তাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন, “তোমরা এত কাজ পারো, কিন্তু মশারির সাথে শত্রুতা কেন?” 

এমএইচ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ