শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৪ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
শিশু-কিশোর সংগঠন 'অংকুর' এর সীরাতুন্নবী সা. কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত জুলাই সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই - খুলনা ইসলামী আন্দোলন  কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে কারাবন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি মাদকের বিরুদ্ধে মুরাদনগরে ওলামা পরিষদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ পাকিস্তানে পৃথক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ১১ ইসলামি বইমেলা পরিদর্শনে জাতীয় মসজিদের খতিব প্রাথমিকে গানের নয়, ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে: শায়খে চরমোনাই পীর সাহেব চরমোনাইয়ের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ‘মিট আপ’ আফগানিস্তানের বাগরাম বিমান ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্যের মায়ের ইন্তেকালে খেলাফত মজলিসের শোক

৭ মাসে কুরআনের হাফেজ ইতালি প্রবাসী বাবার দুই ছেলে

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মাত্র সাত মাসের মধ্যে কুরআনের হাফেজ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছেন ইতালি প্রবাসী বাবার দুই ছেলে। বাংলাদেশের একটি মাদ্রাসায় পড়াশোনা করে তারা হাফেজ হওয়ার মর্যাদা অর্জন করেছেন এবং পেয়েছেন পাগড়ি। বাবার স্বপ্ন, তাদের মিশরে পাঠিয়ে আলেম বানাবেন।

মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার আলমদস্তার এলাকার জামিয়া আরাবিয়া দারুল উলূম মাদ্রাসায় অধ্যয়নরত হাফেজ আব্দুর রহমান হাওলাদার (১৫) ও হাফেজ আব্দুর রহিম হাওলাদার (১৩) মাত্র সাত মাসে পূর্ণ কুরআন মুখস্থ করেন। বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) জোহরের নামাজ শেষে মাদ্রাসার মসজিদে তাদের পাগড়ি পরিয়ে দেন প্রতিষ্ঠানের প্রিন্সিপাল মুফতি রেজাউল ইসলাম। এ সময় ফুলের মালা দিয়ে অভিনন্দন জানান স্থানীয় আলেম ও স্বজনরা।

আব্দুর রহমান ও আব্দুর রহিমের বাড়ি মাদারীপুর সদর উপজেলার কুচিয়ামোড়া গ্রামে। তারা প্রবাসী মামুন হাওলাদার ও তানিয়া হাওলাদার দম্পতির সন্তান। জন্মসূত্রে তারা ইতালির নাগরিক।

পরিবার সূত্রে জানা যায়, মামুন হাওলাদার দীর্ঘ ২৩ বছর ধরে ইতালিতে কর্মরত। সেখানেই স্ত্রী-সন্তান নিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস করলেও ইসলামী শিক্ষার উপযুক্ত পরিবেশ না থাকায় সন্তানদের বাংলাদেশে এনে মাদ্রাসায় ভর্তি করান। অল্প সময়েই দুই ছেলে হাফেজ হওয়ার কৃতিত্ব দেখিয়ে সবার প্রশংসা কুড়িয়েছেন।

প্রবাসী বাবা মামুন হাওলাদার বলেন, “আমার দুই ছেলে জন্মসূত্রে ইতালির নাগরিক হলেও আমি চাই, তারা বড় আলেম হোক। এজন্য দেশে এনে মাদ্রাসায় ভর্তি করাই। আজ তারা হাফেজ হয়েছে, এতে আমি খুব খুশি। ইনশাআল্লাহ, আবার তাদের ইতালি নিয়ে যাবো এবং পরে মিশরে মাওলানা পড়তে পাঠাবো।”

এমএইচ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ