রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
সিলেট মহানগরীর ২০নং ওয়ার্ড যুব জমিয়তের আহবায়ক কমিটি গঠন সম্পন্ন পেশীশক্তি ও কালো টাকার দৌরাত্ম বন্ধে পিআর পদ্ধতির প্রয়োজন- আহমদ আবদুল কাইয়ূম জেদ্দায় হজ সম্মেলন ও প্রদর্শনী নভেম্বরে আজ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য খেলাফত মজলিস বানিয়াচং উপজেলা শাখার ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলন ‘নীলনদের পানি যেমন নীল নয়, তেমনি জামায়াতেও ইসলাম নেই’ কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরীফুল, সম্পাদক মাজহারুল ‘ইসলামি শক্তির মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টি করে এমন বক্তব্য থেকে বিরত থাকুন’ গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপির একীভূত হওয়ার আলোচনা, নেতৃত্ব নিয়ে জটিলতা পিআর সিস্টেমের নির্বাচন নিরাপদ নির্বাচন, আদর্শের নির্বাচন: শায়খে চরমোনাই

মাওলানা আবদুল জব্বার রহ. এবং একটি অলৌকিক ঘটনা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আবদুল্লাহ আল মামুন: কওমি মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের মহাসচিব আবদুল জব্বার জাহানাবাদী রহ. ইন্তেকালের তিন মাস আগে বেফাকের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাওলানা আবু ইউসুফের হাতে ৩৫০০ টাকাসহ একটা লিস্ট দিয়ে বলেছিলেন, মাওলানা এটা আপনার কাছে রাখেন। এই টাকা দিয়ে আমার কাফন দাফনের ব্যবস্থা করবেন।

এর তিন মাস পর ঢাকার একটি হাসপাতালে হুজুরের ইন্তেকাল হয়। ইন্তেকালের সময় মাওলানা আবু ইউসুফ হুজুরের কাছেই ছিলেন। হুজুরের মাথা আবু ইউসুফের হাতের উপরে ছিলো।

মাওলানা আবু ইউসুফ বলেন, যখন হাসপাতাল থেকে খরচের বিল আসল, তখন তিনি লক্ষ করে দেখলেন কাফন বাবদ বিল ৩৫০০ টাকাই এসেছে এবং হুজুর যেভাবে খরচের তালিকা করেছিলেন হুবুহু সেভাবেই খরচের তালিকা এসেছে।

[উল্লেখ্য, ইদানিং অনেক হাসপাতালে রোগীর ইন্তেকাল হলে কাফনের পুরো ব্যবস্থা করে এরপর হাসপাতাল থেকে বের করা হয়।]

বেফাকের জন্য এবং কওমি মাদরাসার জন্য মাওলানা আবদুল জব্বার জাহানাবাদীর অবদান জাতির কাছে চির স্মরণীয় হয়ে থাকবে। তিনি বেফাকের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করে বিশাল ত্যাগ ও কুরবানির দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন।

উল্লেখ্য তিনি গতবছর ১৮ নভেম্বর শুত্রুবার সকালে ঢাকার হলি ফ্যামেলি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তিকাল করেন। আজ তার ইন্তেকালের এক বছর পূর্ণ হলো। আল্লাহ যেন তাঁকে জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকাম দান করেন। আমিন।

মাওলানা আবদুল জব্বার রহ. বেফাককে তিলে তিলে গড়ে তুলেছেন


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ