শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ৪ পৌষ ১৪৩২ ।। ২৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
ওসমান হাদীর শোকপালনে ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত  চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন স্থগিত ওসমান হাদিকে জাতীয় কবরস্থানে দাফনের প্রস্তাব আবরার ফাইয়াজের  ‘খুনিকে জাহান্নাম থেকে এনে হলেও আমাদের সামনে হাজির করতে হবে’: ইনকিলাব মঞ্চ প্রতিবাদী ছাত্র-জনতার জন্য কলা-পাউরুটি নিয়ে শাহবাগে গৃহিণী রাশিদা রহমান হাদি হয়তো এমন বিদায় চেয়েছিল: নিলয় আলমগীর এনসিপি নেত্রী জান্নাত রুমীর দাফন সম্পন্ন বিশ্ব মিডিয়ায় ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর মাদানীনগর মাদ্রাসায় দুই দিনব্যাপী বার্ষিক ইসলাহী জোড় শুরু প্রতিদিন হুমকি-ধমকি আসছে, মেরে ফেলবে বলে ভয় দেখাচ্ছে: হাসনাত আব্দুল্লাহ

শীতে কম পানি খেলে যেসব ক্ষতি হতে পারে

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

প্রতিদিন সাত থেকে আট গ্লাস পানি খেলে পেটের হাল ভালো থাকে। পাশাপাশি রোজকার ডায়েটে পানীয় ফল রাখা যেতে পারে। এতে দেহে পানির যোগান ঠিক থাকে।

গবেষকরা একজন ব্যক্তির হাইড্রেশনের মাত্রা নির্ধারণ করতে এবং তারা ডিহাইড্রেটেড কিনা তা খুঁজে বের করতে সিরাম সোডিয়াম পরীক্ষা করেন। যেখানে কারও রক্তে কতটা সোডিয়াম আছে তা পরীক্ষা করে দেখা হয়। মায়ো ক্লিনিকের মতে, একজন ব্যক্তির রক্তে সাধারণত সোডিয়ামের মাত্রা প্রতি লিটারে ১৩৫-১৪৫ মিলিমোলের মধ্যে থাকা উচিত।

গবেষকরা দেখেছেন যে প্রতি লিটারে ১৪৪ মিলিমোলের বেশি সোডিয়াম মাত্রা অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি ২১ শতাংশ বাড়িয়ে দেয়। প্রতি লিটারে ১৪২ মিলিমোল বা তার সামান্য বেশি সোডিয়ামের মাত্রা দীর্ঘস্থায়ী রোগের ৩৯ শতাংশ বেশি ক্রনিক ডিজিজ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এর অর্থ হল, যে সমস্ত লোকেদের শরীরে সেরাম সোডিয়ামের মাত্রা 142 mmol/l বা তার বেশি তাদের অকালে মারা যাওয়ার বা দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্যের অবনতি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। সুতরাং, গবেষণা অনুসারে, দীর্ঘস্থায়ীভাবে ডিহাইড্রেশন জীবনকালকে ছোট করতে পারে। যদিও বেশি করে পানি পান করাই দীর্ঘ জীবনের একমাত্র চাবিকাঠি নয়। তবে এটি অবশ্যই একটি সুস্থ শরীরের জন্য অন্যতম সঠিক পদক্ষেপ।

কার কতটা পানি পান করা উচিত তার কোনও সুপারিশ নেই। সাধারণভাবে, বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন কমপক্ষে ছয় থেকে আট গ্লাস পানি পান করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। ন্যাশনাল একাডেমি ফর সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড মেডিসিন ইউএস পুরুষদের ৩.৭ লিটার ও মহিলাদের ২.৭ লিটার পানি খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।

নিজেকে আদ্র রাখার জন্য একটা নির্দিষ্ট রুটিন মেনে পানি পান করুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পানি পান করা ভীষণ উপকারি। লাঞ্চ আর ডিনারের আধা ঘণ্টা আগে এক গ্লাস পানি পান করুন। এতে অধিক খাওয়ার প্রবণতা অনেকটাই কমে যাবে। যদি কখনও মনে করেন আপনার শরীর পানিশূন্যতায় ভুগছে, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ